আজকাল একটা কথা বেশি শুনতে হয়,
মানুষকে কেন আমি এত বিশ্বাস
করি ! আচ্ছা, মানুষকে বিশ্বাস
করবো নাতো কাকে বিশ্বাস
করবো ? এখন আবার সবাই বলবে, আগে
একটু দেখো, জানো তারপর বিশ্বাস
করো ! আচ্ছা, এমন কি হয়, আমি
বাজার করতে গেলাম
সবজিওয়ালাকে আগে জানবো,
দেখবো তারপর কিনবো ওনার কাছ
থেকে। কারণ, আমি যদি জানতে
চাই সবজি তাজা কিনা,
সবজিওয়ালা সাথে সাথে বলে
একদম তাজা, তার এই কথাটা
বিশ্বাস করতে হলে তো তাকে
আগে জানতে হবে । রাস্তায়
গাড়িতে উঠবো, চালককে আগে
চিনবো জানবো তারপর গাড়িতে
উঠবো। কারণ, চালক যদি অন্য কথাও
নিয়ে যায় আমাকে। এমন করে
আমরা আমাদের বাকি সব কাজ
করবো ! এখন সবাই আমাকে বলবে
আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে
আমি কি সব ওল্টা পাল্টা বলছি !
এখন আমি বলছি , যখন আমরা
আমাদের কোনো বন্ধুর বা আত্মীয়র
কাছ থেকে শুনি যে তাদের সম্পর্ক
শেষ হয়ে গেছে। তারা কারো
দ্বারা প্রতারিত হয়েছে তখন
আমরা আমাদের মুখুস্ত কিছু কথা
আছে তা বলে দেয় , এত বিশ্বাস
কেন করছো ? আগে একটু দেখে
নিতে পারলে না ! এই কথাটা আমি
নিজেও আমার অনেক কাছের
মানুষদের বলেছি , কিন্তু নিজে যখন
এই বিষয়টার মুখোমুখি হলাম তখন
বুঝতে পারলাম কাউকে উপদেশ
দেয়া আর নিজে পালন করার
মাঝে কি বিশাল পার্থক্য! আমি
যার সাথে সারাজীবন থাকবো
তাকে কেমন করে প্রথম থেকেই
অবিশ্বাস করবো ? আর সবথেকে বড়
কথা, আমি যাকে ভালোবাসি
তাকে কেমন করে অবিশ্বাস করবো ?
কার মনে কি আছে সেটা আমরা
কেউ জানি না, বুঝতেও পারি না।
এখন আবার অনেকে বলবে, কিছু কিছু
ব্যবহার দেখে কিছু কথা শুনলেই বুঝা
যায় মানুষটা কেমন হতে পারে !
আমি বলব এই কথাটা ঠিক না কারন
আমি ১০তলায় উঠবো, ৫তলা উঠার পর
দেখলাম একটা সিঁড়িতে একটু ফাটল,
বা একটু অন্য রকম বাকি সিঁড়িগুলো
থেকে, তাই বলে যদি আমি নেমে
আসি তাহলে কখনও কি আমি
১০তলায় উঠতে পারবো ? আমি যদি
এই সিঁড়িটা পারি দিতে পারি
তাহলে হইত আমার জন্য সামনে
ভালো কিছু অপেক্ষা করছে আবার
খারাপ কিছুও হতে পারে ! কিন্ত
আমাকে তো যেতে হবে ১০তলা
পর্যন্ত । তারপর যদি ১০তলায় ভেঙ্গে
পড়ে তাহলে বুঝতে হবে আমার
কপালে এমন ছিল কিন্ত আমার
বিশ্বাস বা আস্থাকে দোষারোপ
করা যাবে না । একটা মানুষের
সবদিক কখনই ভালো হবে না, তাই
বলে তাকে আর যাই হোক অবিশ্বাস
করা যাবে না। আমরা কখনই মানুষকে
অবিশ্বাস করে সামনে আগাতে
পারব না, কোনো না কোনো
ভাবে ঠিকই বিশ্বাস করি আমরা।
তার জন্য যে বিশ্বাস করে তাকে
আমরা দোষ দিতে পারি না,
তাতে তার মানসিক অশান্তি
আরো বেড়ে যায়, পরে কাউকে আর
বিশ্বাস করতে পারে সহজে। আবার,
নিজের ওপর থেকেও আস্থাটা চলে
যায়।
আমি মানুষকে খুব সহজে বিশ্বাস
করি আর এই জন্য ধোঁকাও খাই বেশি
। কিন্তু তার জন্য আমার কখনই নিজের
ওপর আফসোস হয় না, আফসোস হয় সেই
মানুষটার জন্য যে বিশ্বাসের
মর্যাদা রাখতে পারে নাই, আর সে
তার জীবনে এমন একজনকে
হারালো যে তার মত মানুষের ওপর
বিশ্বাস করেছিলো, আস্থা
রেখেছিলো। যেটা তার মত
মানুষের জন্য পাওয়ার কথা ছিল না,
মানুষকে কেন আমি এত বিশ্বাস
করি ! আচ্ছা, মানুষকে বিশ্বাস
করবো নাতো কাকে বিশ্বাস
করবো ? এখন আবার সবাই বলবে, আগে
একটু দেখো, জানো তারপর বিশ্বাস
করো ! আচ্ছা, এমন কি হয়, আমি
বাজার করতে গেলাম
সবজিওয়ালাকে আগে জানবো,
দেখবো তারপর কিনবো ওনার কাছ
থেকে। কারণ, আমি যদি জানতে
চাই সবজি তাজা কিনা,
সবজিওয়ালা সাথে সাথে বলে
একদম তাজা, তার এই কথাটা
বিশ্বাস করতে হলে তো তাকে
আগে জানতে হবে । রাস্তায়
গাড়িতে উঠবো, চালককে আগে
চিনবো জানবো তারপর গাড়িতে
উঠবো। কারণ, চালক যদি অন্য কথাও
নিয়ে যায় আমাকে। এমন করে
আমরা আমাদের বাকি সব কাজ
করবো ! এখন সবাই আমাকে বলবে
আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে
আমি কি সব ওল্টা পাল্টা বলছি !
এখন আমি বলছি , যখন আমরা
আমাদের কোনো বন্ধুর বা আত্মীয়র
কাছ থেকে শুনি যে তাদের সম্পর্ক
শেষ হয়ে গেছে। তারা কারো
দ্বারা প্রতারিত হয়েছে তখন
আমরা আমাদের মুখুস্ত কিছু কথা
আছে তা বলে দেয় , এত বিশ্বাস
কেন করছো ? আগে একটু দেখে
নিতে পারলে না ! এই কথাটা আমি
নিজেও আমার অনেক কাছের
মানুষদের বলেছি , কিন্তু নিজে যখন
এই বিষয়টার মুখোমুখি হলাম তখন
বুঝতে পারলাম কাউকে উপদেশ
দেয়া আর নিজে পালন করার
মাঝে কি বিশাল পার্থক্য! আমি
যার সাথে সারাজীবন থাকবো
তাকে কেমন করে প্রথম থেকেই
অবিশ্বাস করবো ? আর সবথেকে বড়
কথা, আমি যাকে ভালোবাসি
তাকে কেমন করে অবিশ্বাস করবো ?
কার মনে কি আছে সেটা আমরা
কেউ জানি না, বুঝতেও পারি না।
এখন আবার অনেকে বলবে, কিছু কিছু
ব্যবহার দেখে কিছু কথা শুনলেই বুঝা
যায় মানুষটা কেমন হতে পারে !
আমি বলব এই কথাটা ঠিক না কারন
আমি ১০তলায় উঠবো, ৫তলা উঠার পর
দেখলাম একটা সিঁড়িতে একটু ফাটল,
বা একটু অন্য রকম বাকি সিঁড়িগুলো
থেকে, তাই বলে যদি আমি নেমে
আসি তাহলে কখনও কি আমি
১০তলায় উঠতে পারবো ? আমি যদি
এই সিঁড়িটা পারি দিতে পারি
তাহলে হইত আমার জন্য সামনে
ভালো কিছু অপেক্ষা করছে আবার
খারাপ কিছুও হতে পারে ! কিন্ত
আমাকে তো যেতে হবে ১০তলা
পর্যন্ত । তারপর যদি ১০তলায় ভেঙ্গে
পড়ে তাহলে বুঝতে হবে আমার
কপালে এমন ছিল কিন্ত আমার
বিশ্বাস বা আস্থাকে দোষারোপ
করা যাবে না । একটা মানুষের
সবদিক কখনই ভালো হবে না, তাই
বলে তাকে আর যাই হোক অবিশ্বাস
করা যাবে না। আমরা কখনই মানুষকে
অবিশ্বাস করে সামনে আগাতে
পারব না, কোনো না কোনো
ভাবে ঠিকই বিশ্বাস করি আমরা।
তার জন্য যে বিশ্বাস করে তাকে
আমরা দোষ দিতে পারি না,
তাতে তার মানসিক অশান্তি
আরো বেড়ে যায়, পরে কাউকে আর
বিশ্বাস করতে পারে সহজে। আবার,
নিজের ওপর থেকেও আস্থাটা চলে
যায়।
আমি মানুষকে খুব সহজে বিশ্বাস
করি আর এই জন্য ধোঁকাও খাই বেশি
। কিন্তু তার জন্য আমার কখনই নিজের
ওপর আফসোস হয় না, আফসোস হয় সেই
মানুষটার জন্য যে বিশ্বাসের
মর্যাদা রাখতে পারে নাই, আর সে
তার জীবনে এমন একজনকে
হারালো যে তার মত মানুষের ওপর
বিশ্বাস করেছিলো, আস্থা
রেখেছিলো। যেটা তার মত
মানুষের জন্য পাওয়ার কথা ছিল না,
EmoticonEmoticon