একবার বোলো, 'ভালবাসি.!!!!!!!!!!

মেয়েটি ছিল অনেক চঞ্চল।প্রজাপতির মতো।বন্ধু, আড্ডা ,মাস্তি নিয়ে থাকতো।এটা মেয়েটির বাইরের দিক।ভেতরে মেয়েটি ছিল অসম্ভব চাপা। খুব অভিমানী। মেয়েটি ভালবাসতো গান শুনতে,গল্পের বই পড়তে, মুভি দেখতে।ভালবাসতো শাড়ি পরতে, ,হাতে অনেক চুড়ি পরতে । মেয়েটির নাম ছিল ইশরাত।
ছেলেটি ছিল খুব রাগী। একটুতেই রেগে
যেত । কিন্তু বন্ধুদের জন্য জান দিতে প্রস্তুত থাকতো। আড্ডা,দুষ্টামি নিয়ে সেও মেতে থাকতো। এটা ছেলেটির বাইরের দিক।ভেতরে ছেলেটি ছিল অসম্ভব দুষ্টু। রাগী ,বদমেজাজি। ছেলেটি গান ভালবাসতো,লেখালেখি করতো।অসম্ভব ক্রিকেট পাগল ছিলো। ছেলেটির নাম আদনান আদি ।ও ,,ছেলেটি বিবিএ তে এবং মেয়েটি ইন্টারে পড়তো। বলা হয় নি।মেয়েটি গানও গাইতো।
একদিন হুট করে ফেসবুকে তাদের পরিচয় হয়ে গেল। ছেলেটির একটি গল্প মেয়েটির অনেক ভাল লেগে গেল। গল্পের শেষে ছেলেটির নাম দিয়ে খুঁজতেই পেয়ে গেল।রিকোয়েস্ট পাঠিয়ে দিলো।মেয়েটি জানতো ছেলেটি
যেহেতু সেলিব্রেটি। তার রিকোয়েস্ট এক্সেপ্ট হবে না ।
মেয়েটি অবাক হয়ে গেল এক্সেপ্ট করা দেখে। প্রথম মেসেজ ছেলেটি করেছিল।
-হাই
-হ্যালো
-আমি কি আপনাকে চিনি?
-না
-আপনি?
-না
-তাহলে রিক?
-আপনার মেহেরজান গল্প আমার খুব ভাল লেগেছে। তাই।
-ও আচ্ছা, আমি আদনান আদি।
-আমি ইশরাত ।
আদি আর ইশরাত খুব তাড়াতাড়িই রিলেশনে জড়িয়ে যায়। আদনানের ছিল
এটি দ্বিতীয়। আর ইশরাতের প্রথম।
কেউ যদি বলে কে কাকে বেশি ভালবাসতো? তাহলে নিঃসন্দেহে সেটা বের করতে তার মাথার চুল পাকিয়ে ফেলতে হবে।
ওদের প্রথম দেখা হয় স্টেশনে।ওহ। বলা হয় নি। দুজন কিন্তু দুই শহরে থাকতো ।
সেদিন ছিল মেঘলা আকাশ। অঝোর ধারায় বৃষ্টি হচ্ছিলো।মেয়েটি দেখা করেছিল ছেলেটির সাথে। মেয়েটির ফেরার তাড়া ছিল। তাই খুব অল্প সময় নিজেদের জন্য পেয়েছিল। কেউই কোনো কথা বলতে পারে নি। বলবে কি করে?ভাললাগাতেই বুঁদ হয়ে ছিল দুজনে।
ওদের প্রায় প্রতিদিন ঝগড়া হতো। মেয়েটি নিয়ম মানতে চাইতো না। ছেলেটি আবদ্ধ করেছিল মেয়েটিকে নিয়মের শৃং্খল পরিয়ে। মেয়েটির ইচ্ছা অনিচ্ছা কিচ্ছু ছিল না। ছেলেটি যা বলতো তাই শুনতে হতো মেয়েটিকে। মেয়েটি মেনেও নিয়েছিল। ভালবাসতো যে।
ধীরে ধীরে মেয়েটি গুটিয়ে গেল নিজের মাঝে।শুঁয়োপোকা থেকে প্রজাপতি হয়। মেয়েটি প্রজাপতি থেকে শুঁয়োপোকা হয়ে গেল।কোনো আড্ডায় যেত না,লাইব্রেরি তে যেত না। এমনকি কোনো আত্মীয়র বাসাতেও যেত না। আর খুব দরকার হলে ছেলেটির কাছে অনুমতি চাইতো।মাঝে মাঝে মেয়েটি বিদ্রোহী হয়ে উঠতো। কিন্তু আবার চুপ করে যেত।ভালবাসতো যে ।
মেয়েটি ছেলেটিকে সবসময় বলতো, 'তুমি অন্য কোনো মেয়েকে পছন্দ হলে রিলেশনে জড়িয়ো। আমার কোনো প্রব্লেম নেই '। ছেলেটি চুপচাপ শুনতো। মেয়েটি কখনো ছেলেটির স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে নি। এক সময় বকা দিলেও মেয়েটি চুপ থাকা শিখে যায়। যখন একটুও আর সহ্য করতে পারতো না, তখন শুধু বলতো, 'আমি থাকবো না একসময়, তখন বুঝবা। তোমাকে আমি তোমার থেকেও ভাল বুঝি। এতটা অন্য কোনো মেয়ে বুঝবে না '।
ছেলেটির কাছে মেয়েটি কিচ্ছু চাইতো না। শুধু চাইতো ব্যস্ত ছেলেটি তার হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও তাকে পাঁচটা মিনিট সময় দিক। ব্যস্ত ছেলেটির এই সময়টুকুই ছিল না।
যখন ছেলেটি সরি বলতো। বলতো, 'তুমি কি দু:খ পেয়েছ?"মেয়েটি মৃদু হেসে বলতো, 'আমি ছোটবেলায় মাকে হারিয়েছি। এত সহজে আমার দু:খ, কষ্ট লাগে না '।ছেলেটি বুঝতেও পারতো না। অভিমানী মেয়েটি দিন দিন তার থেকে যোজন যোজন দূরে সরে যাচ্ছে।
মেয়েটির ইন্টার পরীক্ষা শেষ হয়ে যায়। ছেলেটি তখন বিবিএ থার্ড ইয়ার। মেয়েটির একদিন বলল, 'আদনান,একবার দেখা করবা, প্লিজ?এই
শেষ। ' দেখা করলো। তিনবছরের রিলেশনে দ্বিতীয় দেখা। মেয়েটি হাতে অনেক সময় নিয়ে এসেছিল। সারাদিন অনেক অনেক কথা হলো,গল্প হলো। যাওয়ার সময় মেয়েটি বলল,'তুমি আগে চলে যাও।আমার ট্রেন আসতে দেরী হবে '।ছেলেটি চলে গেল। ছেলেটি যদি তাকাতো পেছনে, দেখতো মেয়েটির কান্নার রং নীল।
গল্পটা এখানেই শেষ। মেয়েটি আর বাসায় ফিরে যায় নি। নম্বর বন্ধ। মেয়েটির তো আসলেই কেউ ছিল না। ঘরে সৎ মা আর বাবার অত্যাচার। যাকে ভালবেসেছিল সেও তো কখনো বুঝতে চায়নি মেয়েটিকে ।ব্যস!
পিছুটানহীন মেয়েটি কোথায় হারিয়ে গেল। কেউ যদি কখনো দেখ, মেয়েটিকে
চিনতে পারবে। চোখের মায়া আর ঠোঁটে মোহিনী হাসি লেগেই আছে। কিন্তু
মেয়েটির চোখের গভীরতা মাপতে যেও না। বিষণ্ণ সেই অতলান্তির । শুধু অতলান্তি বিষণ্ণ মেয়েটির
কাছে একবার যেয়ে বোলো, 'ভালবাসি'।!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

বিশ্বাস ভাঙ্গা খুব সহজ but ধরে রাখা খুব কঠিন !!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

ছেলেটা কে?
-আমার ফ্রেন্ড।
-ওর সাথে এতক্ষণ কি কথা বলতেছিলা?
-তেমন কিছুনা।
-এটা আমার প্রশ্নের উত্তর নই।(অনেকটা ধমকের স্ররে)
-আজব,তোমার সাথে প্রেম করছি বলে আমি অন্য কারো সাথে কথা বলতে পারব না?
-আমি তো সেটা বলিনি। আমি জাস্ট জানতে চাচ্ছি এত হাসাহাসি করে কি কথা বলতেছিলা?
-তুমি কি আমাকে সন্দেহ করছ?
-এখানে সন্দেহের কি হল?আমি জাস্ট জানতে চাইলাম আরকি।তার কারণ তুমি ভাল করেই জান।
-আমাকে ভালবাস তাইতো? আমি কি তোমাকে ভালবাসি না?
-হুম ভাসতো।
-তাহলে এত জেরা কর কেন?
-তোমাকে হারানোর ভয়ে।
-চিন্তা করোনা।বিশ্বাস রাখতে পার,আমি সবসময় তোমারই থাকব।
-হুম।
সেদিনের প্রমিসটা ছিল শুধু মুখের। অন্তর থেকে ছিলনা।তাইতো অনি আজ অন্যের হাতে হাত রেখে সুখের স্বপ্ন বুনছে। আর নিলয়ের জন্য রেখে গেল কষ্টের পাহাড়।নিলয়ের সেদিনের সন্দেহটা সঠিক ছিল।ছেলেটা ছিল তার নতুন bf। সত্যটা প্রথমে শিকার করতে একটু কষ্ট হয়ে ছিল যে,তার ভালবাসার মানুষটি থাকে ধোকা দিছে। এখন তা সয়ে গেছে,সিগারেটের ধোয়ার মাধ্যমে। অনির সাথে নিলয়ের পরিচয় কলেজ লাইফের শেষের দিকে।তার পর ভার্সিটিতে উঠেই শুরু হয় দীর্ঘ ১ বছরের পথচলা। নিলয় প্রপোজ করে ছিল।আর অনি দেরী করল না একসেপ্ট করতে। অনির আসল রূপ নিলয়ের কাছে ধরা পড়তেই,নিলয় ব্রেকাপ করে নেই।আর অনি,সে তো এই সময়টার অপেক্ষায় ছিল।তখন থেকেই তাদের মাঝে কোনো যোগাযোগ নেই।ব্রেকাপের ৬ মাস পর নিলয়ের মোবাইলে হঠাৎ একটা আননোন নাম্বার থেকে কল আসে।সে রিসিভ করল
-হ্যালো.
-কেমন আছো?
-কে বলছেন?(যদিও ছিনতে পেরেছে)
-কেন ছিনতে পারছ না?এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলা?
-আপনি পরিচয় দিবেন, নাকি ফোন রাখব?
-আমি অনি।এইবার চিনতে পারছ?
-ও তুমি?এতদিন পর কি মনে করে?
-তোমার সাথে কি কাল দেখা করা যাবে?সেই পরিচিত জায়গাই?প্লিজ?(অনেকটা করুণ কন্ঠে)
-কেন?
-দেখা হলেই বলব।প্লিজ না করো না। অনিচ্ছা সত্তেও রাজি হলো।সময়মতো পোঁছালো নিলয়। আর কিছু সময় পর অনি আসল।এসে নিলয়ের পাশে বসল।অনিই প্রথমে শুরু করল।
-কেমন আছো?
-বেশ ভালই আছি।(যদিও অনিকে ছাড়া একদম ভালোছিল না)
-কিন্তু আমি যে ভাল নেই।
-ভাল থাকার জন্যেই তো আমাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলে। তো এখন ভাল নেই কেনো জানতে পারি?
-আমি ভুল ছিলাম।একটা মোহোর মধ্যে ছিলাম।আমাকে কি একবার ক্ষমা করে আরেকটা সুযোগ দেওয়া যায় না? (নিলয়ের হাত ধরে কান্না করে করে)
-প্লিজ এইসব অভিনয় বন্ধ কর।
-আমি অভিনয় করছি না নিলয়।আমার চোখের দিকে তাকিয়ে দেখ।আমি সত্যি বলছি।
-তোমার চোখের ভাষা তখন বুঝতে পারি নাই,আর এখন কি বুঝব?
-প্লিজ আমাকে একটা সুযোগ দাও। প্লিজ....
-সুখের মোহে আমাকে একবার ছেড়ে চলে গিয়েছিলে।আবার যাবে না তার কি কোনো নিশ্চয়তা আছে? অনি আর কিছু বলতে পারছে না।কিইবা বলবে সে?তার কাছে যে এই কথার কোনো জবাব নেই।সে বড় দামি জিনিষ ভেঙ্গেছে। হা সে বিশ্বাস ভেঙ্গেছে। ভেঙ্গেছে হাজারো স্বপ্ন। নিলয় চলে যাচ্ছে। আর অনি অশ্রু সিক্ত নয়নে তার পথ চেয়ে আছে।আর অনুশোচনাই ভুগছে। বিশ্বাস জিনিষটা এমনই।সহজে ভেঙ্গে যায় না।আর একবার ভাঙ্গলে তা আর ঠিক হয় না

* কেমন লাগলো ????

"হ্যাঁ" টা কাকে বলেছিলাম !!


 এক বৃদ্ধ আর বৃদ্ধা রোজ সকালে প্রিন্সেপ ঘাটে ঘুরতে যেতেন! তাদের এক সময় গভীর বন্ধুত্ব হয়ে গেল, আর বন্ধুত্ব থেকে প্রেম।
.
একদিন বৃদ্ধ আবেগের বসে ওই বৃদ্ধাকে অকস্মাৎ বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে দিলেন। বৃদ্ধাও কিছু চিন্তা না করে সম্মতি দিয়ে দিলেন।
.
পরদিন সকালে যখন বৃদ্ধের ঘুম ভাঙ্গলো, বৃদ্ধ কোনো অবস্থায় মনে করতে পারছিলেন না যে ওনার প্রস্তাবের জবাবে বৃদ্ধা কি বলেছিলেন!!
.
সারা সকাল মনে করার চেষ্টায়, তিনি প্রিন্সেপ ঘাটে মর্নিং ওয়াক করতে যেতেও ভুলে গেলেন!!
.
মনে করার অনেক চেষ্টা করে বৃদ্ধ ব্যর্থ হয়ে অবশেষে বৃদ্ধাকে ফোন করলেন।...
.

বৃদ্ধ বৃদ্ধাকে জিজ্ঞেস করলেন---"কাল আমার বিবাহ প্রস্তাবের জবাবে তুমি আমাকে কি বলেছিলে, হ্যাঁ অথবা না...??"
.
বৃদ্ধা আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়ে বলছেন---"ঈশ্বরের
অশেষ কৃপা যে তুমি আমাকে ফোন করেছ। তোমার বিবাহের প্রস্তাবে তো "হ্যাঁ বলেছিলাম। কিন্তু ,...
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
আমার একদম মনে পড়ছিল না যে আমি "হ্যাঁ" টা কাকে বলেছিলাম !!

বেথা পাও!!!

সামিঃ ঢূকছে?
স্ত্রিঃ হুম
সামিঃ বেথা  পাও?
স্ত্রিঃনা
সামিঃ ভাল লাগছে?
স্ত্রিঃ হুম
সামিঃতাহলে চল,আর না ঘুরে এই জুতাটাই কিনি।

কারা ভাল রান্না করে???

মেয়েদের তুলনাই ছেলেরা আসলেই অনেক ভাল রান্না করে।
মাত্র দুইটা ডিম,একটা কলা এবং অল্প কিছু দুধ দিয়ে তারা
 ১০মাস পর্যন্ত একটা মেয়ের পেট ভরিয়ে রাখতে পারে!!!

অবহেলা করে যাবেনা !!!!!!!!!!!


দিনের পর দিন আপনি একজন মানুষেকে অবহেলা করে যাবেন আর ভাববেন, সব ঠিক হয়ে যাবে! নাহ্, কিচ্ছু ঠিক হবে না। সে একদিন রাতে না ঘুমিয়ে চোখের জলে বালিশ ভেজাবে। কিন্তু তার এই কান্নায় আপনার কিছু যায় আসবে না। পরের দিনও আপনি তাই করবেন। আবার সেই অবহেলা। আবারও খোঁজ নিয়ে জানতে পারবেন সে চোখের পানি ঝরাতে ব্যস্ত। আপনি ভাববেন, "বাহ! সে তো আমাকে খুব ভালোবাসে।" তাকে যতই অবহেলা করি সে আমাকে ছেড়ে যাবে না। এভাবে আপনি জেন নাজেনে তাকে অবহেলা করতে থাকবেন। আর ভাববেন, "আমি যাই করি সে আমাকে কখনো ছেড়ে যাবে না কারণ সে আমাকে অনেক ভালোবাসে।”
.
এভাবে একদিন হঠাৎ করেই জানতে পারবেন আপনার অবহেলা সত্ত্বেও সে আজ গভীর ঘুমে মগ্ন। সে আজ আর কাদঁছে না। তার চোখে আর পানি নেই। বুকের বামপাশটা চিনচিনিয়ে উঠবে আপনার । নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করবেন, "একি ! আজ সে কাঁদলো না কেনো ? সে কি আমাকে আর ভালোবাসে না ?"
.
সে আপনাকে শত ভালোবাসলেও আপনার এই অবহেলার কারণে একদিন সে আপনাকে ছেড়ে অনেক দূরে চলে যাবে। মনে রাখবেন, অবহেলা বড়ই খারাপ জিনিস। শুধু মানুষ কেনো, কেউই এটি সহ্য করতে পারে না । বাড়ির উঠানে সারাদিন পরে থেকে যে কুকুরটি আপনার পায়ে মাথা ঘেঁষানোর দিনভর অপেক্ষা করে, সেটিকে একবার অবহেলা করে দেখুন । দেখবেন, দুইদিন পর সেই কুকুরটিও নিরুদ্দেশ হয়ে যাবে আপনার উঠান থেকে। আর আমরা তো মানুষ.....
.
শত ভালোবাসাকে নিমিষেই নিঃশেষ করতে আপনার এক মিনিটের অবহেলাই যথেষ্ট। দিনশেষে, আপনি আপনার আগের মানুষটিকে খুঁজবেন কিন্তু আর পাবেন না। দেখবেন, সে আপনাকে এড়িয়ে যাবে। আস্তে আস্তে সে আপনার কাছ থেকে দূরে চলে যাবে। আপনি যখন তাকে ফিরিয়ে আনতে যাবেন, সে হয়তো এতো দূরে চলে যাবে যে তাকে আর ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে না।
কারণ, ""একাকীত্বকে যে একবার ভালোবেসে ফেলে সে কখনো আর কাউকে ভালোবাসতে পারে না।"

কেন বিয়া ভাঙল ????

১ম বন্ধুঃ কিরে আজ না তোর বিয়ে?
২য় বন্ধুঃ আর বলিসনারে,বিয়েটা ভেঙ্গে গেছে!
১ম বন্ধুঃ কেন কি হয়ছে?
২য় বন্ধুঃ মশা মেরেছিলাম ।
১ম বন্ধুঃ মশা মারলে বুঝি বিয়ে ভেঙ্গে জায়?
২য় বন্ধুঃহ্যা,কারন মশাটা বসেছিল আমার.শ্বশুরের গালে।!!!



শরীরের কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?

প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীরের
কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?
প্রেমিকঃহুম,সেটা হল এমন একটা জিনিস জেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল ও সাদা
তার ভিতরে আর দুইটা বৃত্ত আছে,বৃত্ত এর উপর ডট।
প্রেমিকাঃশয়তান!কি বলতে চাস?
প্রেমিকঃসেটা হল তোমার চোখ।

আদর করবেন যেভাবেঃ

আদর করবেন যেভাবেঃ
প্রথমে চুমু দিন।
এরপর জডিয়ে ধরে বিছানায় সুয়েদিন।
জর-জবরদস্তি করবেন না ভুলেও।
...এরপর আস্তে আস্তে নিচে হাত ঠূকীয়ে চেক করুন ভেজা কিনা ।
ভেজা থাকলে তখুনি আপনার বাচ্চার প্যান্ট চেঙ্গ করে দিন না হলে ঠান্ডা লেগে জেতে পারে......।।

ও আমার কে ছিল...???

প্রুনিমা রাত ছিল
ওর হাতে আমার হাত ছিল.........
ওর পায়ে আমার পা ছিল.........
...ওর উপরে আমি ছিলাম...
আমার নিচে ও ছিল......
বোলুনতো ও আমার কে ছিল...??
ও আমার সাইকেল ছিল......

...হা...হা...হা...

কিছু কিছু মানুষ সত্যি খুব অসহায়.!!!!!!!

1.কিছু কিছু মানুষ সত্যি খুব অসহায় ৷তাদের ভালো লাগা,মন্দ লাগা,দুঃখ বেদনা গুলো বলার মত কেউ থাকে না৷তাদের কিছু অব্যক্ত কথা মনের গভিরেই রয়ে যায়৷আর কিছু কিছু স্মৃতি - এক সময় পরিনত হয় দীর্ঘশ্বাসে৷এটাও কী জীবন ????

2. যখন একটি দরজা বন্ধ হয়ে যাবে ঠিক তখন নিশ্চয় জানবে যে, খুব শিগ্রই তোমার জন্য আর একটি দরজা খুলে যাবে।
তাই আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ না হওয়ায় উত্তম smile emoticon

3. তুমি কি অনুভব করতে পারো
আমার হৃদয় ভাঙ্গার বেদনা?
তুমি কি শুনতে পাও
আমার সপ্ন ভাঙ্গার কান্না?
যদি তুমি আমাকে বুঝতে.........
তবে আমাকে একা ফেলে
চলে যেতে না
*******I Miss U_______


4. →আমি আমার মনে অন্য কাওকে
বসাইনি, কারন জায়গাটা আমি
তোমাকে দিয়েছিলাম smile emoticon...........
...........
→আমি আমার নামের সাথে অন্য
কারো নাম দেখতে চাই নি শুধু
তোমার নামটা দেখতে
চেয়েছিলাম kiss emoticon..............
............
→আমি অন্য কাওকে ভালোবাসিনি শুধু
তোমাকেই ভালোবেসে ছিলাম heart emoticon...............


5. পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান বস্তুর নাম
হলো বিশ্বাস। কারো কারো বিশ্বাস
অর্জনে বছরের পর বছর লেগে যায়।
আবার সেই বিশ্বাস ভেঙ্গে যেতে মাত্র
কয়েক সেকেন্ডই যথেষ্ট। তাই আপনার
বিশ্বাসযোগ্যতা রক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব

দিন।.!!!!!!!!
 

ভিন্ন ভিন্ন নাম.!!!!!

এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - 
এমন জিনিসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।
 ছাত্র - চুল.
শিক্ষক - কিভাবে ?
 ছাত্র - মাথায় আমরা বলি চুল ,
 চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু,
 ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , 
গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি ।
 বুকে থাকলে বলি লোম এবং ……
 শিক্ষক - সাবধান আর নিচে নামিস না !!!

তিন বন্ধু.!!!!!!

তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে ৷
 হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল , 
আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব৷
 বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও ৷
 পরী : দিলাম ৷
 বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও ৷
 পরী : দিলাম ৷
 বল্টু : এই দুইজনকে আগের মত করে দাও!!

ফেসবুক পরীক্ষা .!!!!

৯ম সাময়িক পরীক্ষা ২০২১ U.B.H ফেসবুক হাই স্কুল এন্ড কলেজ
 বিষয় : ফেসবুক ২য় পত্র
 পূর্ণমান :১০০,
সময় : ৩ ঘন্টা
 -বি.দ্র : খাতার উপরে নিজ নিজ ফেবু একাউন্টের ইমেইল এড্রেস লিখানা থাকলে,খাতা বাতিল বলিয়া গণ্য হবে --


 ১| শব্দার্থ লিখ (৫টি) Tag, Notification, Comment, Poke, Group, Subscriber..
 ২| পূর্ণরূপ লিখ : LOL, OMG, HBD, WTF, ILU.. 
৩| যেকোনো ২টি প্রশ্নের উত্তর দাও:
 (ক) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমহি সেবে ফেসবুকের ভুমিকা বর্ণণা কর ৷
 (খ)একজন "Add me" আবাল এর দিনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বর্ণণা কর ৷
 (গ) টাইমলাইন কি? এর প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরো ৷ 
.৪| ভাব সম্প্রসারন লিখ : “কাঁটাহেরি ক্ষান্ত কেন কমল তুলিতে,ফেসবুক বিনা সুখ লাভ হয় কি মহীতে?” অথবা ,“ফেসবুকিং একটি ভয়ানক ব্যাধি”.
 ৫| : প্রতিবেদন লিখ: * ফেসবুকে প্রেমের প্ররোচনাই ধোকা থেকে মুক্তি পাবার জন্য জেলাপ্রশাসকের নিকট একটি প্রতিবেদন লিখ। .
৬| পত্র লিখ :ধরো, তোমার নেট প্যাকেজ শেষ হয়ে গেছে,তুমি ফেসবুকে ঢুকতে পারছনা এমতাবস্থায় মেগাবাইট কেনার জন্য টাকা চেয়ে তোমার পিতার নিকট একটি পত্রলিখ ৷.
 ৭| রচনা লিখ (১ টি) :
 (ক) একজন সেলিব্রেটির আত্মকাহিনী
 (খ) ফেসবুকীয় প্রেম 
(গ) সমস্যা এবং তার সমাধান.


এইবার ঘুমাতে দাও না.!!!!

মেয়ে : জান আর না। এইবার ঘুমাতে দাও না। সারারাত তো করলা.!!!!1
ছেলে:আজকে কোনো থামাথামি নাই। সারারাত চলবে.!!!!!
মেয়ে: আর পারছিনা সোনা। আর কত? 
ছেলে: এতেই TIRED হয়ে গেছ। মাত্র তো ২০০ বার করলাম.!!!1
মেয়ে:আজকের মত ছেড়ে দাও না জান . . . . . . . . .!!
ছেলে: OK. আর৫০ টা SMS করবো। FREE SMS পাইছি শেষ করতে হবে তো।

ভাই বোনের ভালোবাসা .!!!!!


আপু পঞ্চাশটা টাকা দেতো । - কি !! টাকা
কি গাছে ধরে নাকি - তুইনা কাল টিউশনির
টাকা পেলি, ঐখান থেকে দেনা আপু । -
কানের কাছে ঘেনর ঘেনর করিস নাতো,
ভাগ এখান থেকে - আমাকে টাকা দিলেই
তো চলে যাই । আচ্ছা পঞ্চাশ টাকা না
চল্লিশ টাকা দে । - ইস্ তোর জ্বালায় আর
পারা গেল না । এই নে বিশ টাকা ভাগ এখন
থেকে । মাত্র বিশ টাকা দিলি । ok
সমস্যা নাই চটপটি এনে তোকে দেখিয়ে
দেখিয়ে খাব । তখন কিন্তু আবার নজর দিস
না - কি !! চটপটি খাবি তুই । এইনে আরো
বিশ টাকা আমার জন্যে আনিস । মোট
চল্লিশ টাকা নিয়ে আনোয়ার দরজার
সামনে গিয়ে বলতে লাগলো । আমি কি
তোর মত মেয়ে মানুষ নাকি যে চটপটি খাব
। আমার টাকাটা দরকার ছিল তাই তোকে
বোকা বানিয়ে নিয়ে গেলাম । তবেরে
পাজি তোর একদিন কি আমার একদিন ।
খবরদার আমার টাকা দিয়ে যা, না হয়
বাসায় ডুকতে দিব না।কে পায় আর
আনোয়ার এর নাগাল । সে চমপট । আনোয়ার
এর বড় বোন আইরিন । আনোয়ার যাওয়ার
কিছুক্ষণ পরেই চটপটি রান্না করেছে কিন্তু
খায়নি । মনস্থির করেছে আনোয়ার আসলে
তাকে দিখিয়ে দেখিয়ে খাবে । একফোঁটাও
দিবে না তাকে । রাত আটটায় বাড়ি
ফিরেছে আনোয়ার । আনোয়ার ভেবে
রেখেছে আপু অবশ্যই তাকে বকা দিবে
কিন্তু না কোন টু শব্দ পর্যন্ত করলো না ।
আনোয়ার ড্রয়িং রুমে বসে টিভি দেখছে ।
কিছুক্ষণ পর আইরিন একটি প্লেটে করে কি
যেন এনে খেতে শুরু করলো ।- কি খাস আপু -
মধু খাই মধু । এই মধুর নাম চটপটি, খাবি..... -
দেনা আপু একটু খাই ।- ভাগ এখান থেকে ।
বিকালে আমার থেকে চটপটির কথা বলে
টাকা নিয়েছিস মনে আছে । এখন আমি
খাই তুই চেয়ে চেয়ে দেখ । আনোয়ার গুমরা
মুখে বসে আছে আর আইরিন চটপটি খাচ্ছে
আর মিটমিট করে হাসছে ।- আনোয়ার . –
বল - ফ্রিজে, প্লেটে চটপটিপ রাখা আছে
নিয়ে খা । আবার না দিলে তো আমার
পেট খারাপ হবে । মূহুর্তেই আনোয়ার
চেহারা উজ্জ্বল হয়ে গেল । - লক্ষ্মী আপু
আমার, এই কথা বলে চটপটি আনতে ফ্রিজের
দিকে অগ্রসর হয় আনোয়ার ।আজ
আনোয়ারদের বাড়ি আলোক উজ্জ্বল । নিয়ন
বাতি গুলো জ্বলছে আর নিভছে । আইরিন
এর আজ বিয়ে । কিন্তু আনোয়ার এর বুক
ফেটে কান্না পাচ্ছে । আপু চলে গেলে কার
সাথে সে খুনসুটি করবে । কে তাকে চটপটি
বানিয়ে খাওয়াবে ।বিয়ে পরানো শেষ
এখন বর যাত্রী আইরিন কে নিয়ে চলে যাবে
কিন্তু আনোয়ার কিছুতেই মানতে পারছে
না তার আপু আর এই বাড়িতে থাকবে না দুই
ভাই বোন একে অপরকে জড়িয়ে ধরে কান্না
করছে ।- আনোয়ার কথা দে ভাই একবার
করে হলেও আমার সাথে ঐ বাড়িতে গিয়ে
দেখা করবি । কথা দিলাম প্রতিদিন
তোকে আমি চটপটি বানিয়ে খাওয়াবো
আনোয়ার এর মুখ দিয়ে কথা বের হয় না, শুধুই
নির্বাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে তার আপুর
দিকে । মাথা নাড়িয়ে সম্মতি জানায় ।
তার চোখের কোন বেয়ে অশ্রু ধারা নামে
বোন উপস্হিত থাকায় সে বুঝতে পারেনি
বোনের ভালোবাসাটা । আজ বোনের
ভালোবাসাটা শুধুই স্মৃতি ।

অপেক্ষার প্রহর।!!!!!!!

উঠতি বয়সে পা দেওয়া সেই-মেয়েটি রোজ আয়নার সামনে লাজুক'লাজুক মুখে কপালের মাঝে টিপ পড়ে...গাঢ় টুকটুকে লাল টিপ.......ওড়নাটা টেনে ঘোমটা দেয়,, অপেক্ষায় থাকে,,,, কেউ একজন আসবে....তার ওড়না সরিয়ে গালের লজ্জাটুকু আপন করে নেবে.!! , উঠতি বয়সী ছেলে-টি বাইক চালিয়ে চুল উড়িয়ে অপেক্ষায় থাকে....কেউ একজন আসবে; বাইকের পেছনের সীটের অধিকার নিজের করে নিতে। , ঠিক ২বছর আগে একনজর দেখেই ভালো লেগে যাওয়া মেয়ে-টির জন্য ছেলেটি আজো রাতজাগে,অপেক্ষায় থাকে....এক-দিন অলৌকিক ভাবেই আবার তাদের দেখা হবে ........!!!! , গ্রামের চঞ্চল-মতী মেয়েটাও অপেক্ষা করে,কেউ একজন এসে তার হাতটা ধরে শহর দেখতে নিয়ে যাবে,, ছবির মত তারাও রিকশায় বসে,,,,,,,তাদের ভালোবাসাটা ভাগাভাগি করবে....!!!! , রাস্তাঘাটে ঘুরেবেড়ানো সে অবহেলিত ছেলেটাও অপেক্ষায় থাকে,,হঠাৎ করে কোন এক বাবু এসে তাকে নিয়ে যাবে নতুনভাবে তার জীবনে আলোর শিখা জ্বালিয়ে দিবে,তাকে নতুন প্রান দিবে.!! স্কুলপড়ুয়া সেই ছোট্টছেলেটি ছুটির পর অপেক্ষায় থাকে কখন তার মা আসবে কখন সে মায়ের কোলে ঝাঁপিয়ে পড়ে ক্যান্টিন থেকে প্রিয় আইস-ক্রীম কিনে খাওয়ার বায়না করবে....!!!!!! , দুই বছরের সেই ছোট্ট মেয়েটা মায়ের বকুনি খাওয়ার পরেও ঘুমুতে যায় না অপেক্ষায় থাকে....... কখন তার বাবা আসবে,, বাবার আদ্রঘামে ভেজা বুকে লাফিয়ে উঠে কখন যে.....বুকপকেট থেকে বড় ক্যাডবেরি-টা নিয়ে, কামড় বসিয়ে গাল ফুলিয়ে খাবে.........!!! , অপেক্ষার প্রহর গুলো কি মধুর..তাই না..!! কে বলেছে অপেক্ষা বিষাদময়? অপেক্ষা গুলো সুন্দর, অপেক্ষা গুলো অপরুপ..........এই অপেক্ষা গুলো না থাকলে তো এই আমাদের জীবনটাই অচল হয়ে যেতো,ছোটমেয়েটার বাবা ক্যাডবেরি আনতো না,কিংবা সে স্কুল পড়ুয়া চঞ্চল ছেলে গুলো আইসক্রিম খেতে চাওয়ার অপরাধে মায়ের মিষ্টি বকুনি খেতো না.......!!!!!! . বেঁচে থাক এই মধুর অপেক্ষা গুলো.!! বেঁচে থাক অধীর আগ্রহে অপেক্ষমান মানুষ গুলোর নিষ্পাপ চাহন গুলো..!! বেঁচে থাক.আজীবন বেঁচে থাক.....!!!

একেই হয়ত বলে সত্তিকারের ভালবাসা।!!!!!!!

একটা ছেলে একটা মেয়েকে অনেক ভালবাসত, কিন্তু বলতে পারছিল না। হঠাৎ একদিন........ মেয়েঃ কিরে গালে হাত দিয়ে কি ভাবছিস....?? ছেলেঃ ভাবছি তোকে ছারা আমার জীবনটা কেমন হবে...!! মেয়েঃ কেন কি হইছে...?? ছেলেঃ তুই বুঝিস না....!! মেয়েঃ কি বুঝব....?? ছেলেঃ তুই যে আমার কে..... মেয়েঃ ভালবাসিস আমায়....?? ছেলেঃ হুম অনেক...... মেয়েঃ আমায় নিয়ে অনেক দুরে পালিয়ে যেতে পারবি....?? ছেলেঃ হুম পারব। তারপর তারা পালাবে বলে ঠিক করে। মেয়েটি আগে থেকে বলে রাখা জায়গায় সারা রাত অপেক্ষা করে কিন্তু ছেলেটি আসে না।। কিছুদিন পর মেয়েটির বিয়ে হয়ে যায়। অনেকদিন পর মেয়েটি ছেলেটির খোজে ছেলেটির বাড়িতে আসে....দরজার কড়া নারলে ছেলেটির ছোট বোন বেরিয়ে এসে মেয়েটিকে দেখে একটি চিঠি দেয়, তাতে লেখা ছিলঃ আমি জানি তুই আমার উপর অনেক অভিমান করে আছিস। কি করব বল ভাগ্যের উপর কারর হাত নেই যেদিন তোর সাথে শেষ কথা হল সেদিন জানতে পারি আমি আর অল্প কিছুদিন এই পৃথিবীতে বাচব!! তাই তোর জীবনটা নষ্ট করতে চাই নি। তুই হয়ত ভাবছিস সেদিন রাতে আমি তোর কাছে যাইনি!! কিন্তু আমি গিয়েছিলাম তুই আমাকে দেখিসনি। সারারাত তোকে পাহারা দিয়েছি খবরদার কাদবি না তাহলে আমি কষ্ট পাব। ভাল থাকিস "ছেলেটির আত্নাকে শান্তনা দেওয়ার জন্য মেয়েটির শুধু চোখের জল মোছা ছারা কিছুই করার ছিলনা।!!!!!!!!

টেনশন কাকে বলে.?????

শিক্ষক :- " টেনশন কাকে বলে ??? "
.
ছাএ :- মনে করেন আপনি রাস্তায় বের
হলেন গাড়ি নিয়ে, সুন্দরী একটি
মেয়ে
লিফট চাইল, দিলেন লিফট ... .
হটাৎ মেয়েটি গেল অসুস্থ হয়ে নিয়ে
গেলেন হাসপাতালে ...
.
'কিছু ক্ষণ পর ডাক্তার এসে বলল
"মোবারক হো আপনি বাবা হতে
চলেছেন !! শুরু হল টেনশন ! . আপনি
টাশকি খেয়ে বললেন আমি উনার
স্বামী
নই। কিন্তু মেয়েটি জোর দিয়ে বলতে
লাগলো আপনি তার স্বামী,,
টেনশন বাড়তে লাগল !!!
.
পুলিশ আসল এবং আপনার মেডিকেল
চেক-আপ হল। -
আপনি কোনদিন বাবা হতে পারবেন
না!
লও ঠ্যালা !!! টেনশন গেল বেড়ে!!!
হাত পা ছেড়ে হাসপাতালের
বাইরে
এসে চিন্তা করতে লাগলেন !!!
. ঘরে দুই বাচ্চা তাহলে এই গুলো
কার?? .
এটা হল আসল টেনশন স্যার !!!
.
তখন শিক্ষক ছাত্রের কথা শুনে
টেনশানে অজ্ঞান হয়ে গেলো.!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

একটু ধাক্কা দেবেন ভাই

গভীর রাত। প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছে। কেউ একজন চিৎকার করে বলছে, ‘এই যে ভাই, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দেবেন?’চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেল মিসেস মলির। মলি তাঁর স্বামী রফিক সাহেবকে ধাক্কা দিয়ে বললেন, ‘এই যে, শুনছো, কে যেন খুব বিপদে পড়েছে!’ঘুমাতুর কণ্ঠে বললেন রফিক, ‘আহ্! ঘুমাও তো! লোকটার কণ্ঠ শুনে মাতাল মনে হচ্ছে।’অভিমানের সুরে বললেন মলি, ‘মনে আছে সেই রাতের কথা? সেদিন তোমার কণ্ঠও মাতালের মতোই শোনাচ্ছিল।’ রফিক বললেন, ‘মনে আছে। সে রাতেও প্রচণ্ড বৃষ্টি হচ্ছিল। তোমার খুব শরীর খারাপ করেছিল। গাড়িতে করে তোমাকে নিয়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ গাড়ি বন্ধ হয়ে গেল। সেদিন আমিও চিৎকার করেছিলাম, কেউ আছেন? একটু ধাক্কা দিয়ে দেবেন?’ মলি বললেন, ‘মনে আছে তাহলে। সেদিন যদি তোমার চিৎকার শুনে একটা লোকও এগিয়ে না আসত, কী হতো বলো তো? আজ অন্যের বিপদে তুমি যাবে না? প্লিজ, একটু গিয়ে দেখো না!’ অগত্যা উঠতে হলো রফিক সাহেবকে। ভিজে চুপচুপা হয়ে কাদা-পানি মাড়িয়ে এগিয়ে চললেন তিনি শব্দের উৎস লক্ষ্য করে। বললেন, ‘কোথায় ভাই আপনি?’শুনতে পেলেন, ‘এই তো, এদিকে। বাগানের দিকে আসুন।’রফিক সাহেব এগোলেন। আবারও শুনতে পেলেন, ‘হ্যাঁ হ্যাঁ…ডানে আসুন। নিম গাছটার পেছনে…।’ রফিক সাহেব আরও এগোলেন। ‘আহ্! ধন্যবাদ! আপনার ভাই দয়ার শরীর। কতক্ষণ ধরে দোলনায় বসে আছি, ধাক্কা দেওয়ার মতো কাউকে পাচ্ছি না!’ বলল মাতাল!
স্যার, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত

স্যার, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত

বল্টু & নেপাল দুই বন্ধু। একদিন তারা ক্লাসে গেলো। শিক্ষক সবাইকে উদ্ধেশ্য করে বললেন, কাল মন্ত্রী কলেজে আসবেন, তোমাদের তিনি যা প্রশ্ন করবেন, তার ঠিক ঠিক উত্তর দিয়ো.. পরের দিন ক্লাসে আসার সময় নেপালের টয়লেটে ধরলো।
নেপাল :: বল্টু তুই ক্লাসে যা, আমি পায়খানা করে আসি !!
বল্টু :: আচ্ছা ঠিক আছে , তারাতারি আয় ।
ক্লাসে ঢুকার কিছুক্ষন পর মন্ত্রী আসলেন মন্ত্রী সবাইকে উদ্দেশ্য করে বললেন,, একটা প্রস্ন করবো কে উত্তর দেবে?
বল্টু :: আমি দেবো স্যার, বলুন ।
মন্ত্রী :: বলোতো, নেপাল কোথায় অবস্থিত??
বল্টু ::: স্যার,, নেপাল লেপ্টিনের ভেতর অবস্থিত ....
ওরে বল্টু রে কেউ মাইরালা.।।

শুনা কথায় কান দিতে নেই

শুনা কথায় কান দিতে নেই

ছেলেঃ বাবা তুমি নাকি ঘুষ খাও?
বাবাঃ তুমি দেখেছ?
ছেলেঃ না শুনেছি।
বাবাঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই।
কিছু দিন পর—
বাবাঃ তুমি নাকি পরীক্ষায় ফেল করেছ?
ছেলেঃ তুমি কি দেখেছ বাবা?
বাবাঃ না শুনেছি।
ছেলেঃ শুনা কথায় কান দিতে নেই বাবা। 
ছেলেটা ক্লাসের 1stboy ছিল ।.....Nishi......মেয়েটা ছিল ওর Classmate.একদিন ছেলেটামেয়েটাকে proposeকরল।ছেলে: আমি তোমাকেভালবাসি...মেয়ে:তো আমি কিকরবো?ছেলে: আমি তোমাকেবিয়ে করতে চাইমেয়ে: তোমার যোগ্যতাকি আছে যে আমায়বিয়েকরবে?ছেলে: আমি ক্লাসের1st boy.পাস করেবেরোবারপরকিছুনা কিছু ঠিকপেয়ে যাবো ।মেয়ে: আমি অন্যকাউকে ভালবাসি ।আর তারমাসিকsalary 45000 টাকা ।তুমি যদি পড়া শেষকরার পর তিন বছরেরমধ্যেতারথেকেবেশি income করতেপারো। তবে আমি তোমায়বিয়ে করবো ।তিন বছর পর ছেলেটামেয়েটার সাথে দেখাকরতেগেল ।আজ সে একজনphysics এর নামকরাscientist.গতকাল ই বিদেশথেকে ফিরেছে ।নির্দিষ্ট জায়গায়মেয়েটা হাতে ফুল নিয়েবসেআছে । আজসে খুব সুন্দর করেসেজেছে ।ছেলেটাকে দেখেইমেয়েটি ছুটে গিয়েতাকেজড়িয়ে ধরল ।খিলখিল করে হাসতেহাসতে বলল --I love u ... will u marryme ...ছেলেটিও মেয়েটিকেশক্ত করে জড়িয়েধরল..আজতার খুবখুশীর দিন...এটাই তোসে চেয়েছিল ।ছেলেটা চোখ দুটো বন্ধকরল,তারপর মেয়েটারকানেকানে বলল—"যে মেয়ে অর্থেরলোভে এতোদিনেরভালবাসা কে ছেড়েচলে আসতে পারেতাকে আমিবিশ্বাসকরিনা....sorry,তোমাকে আমি বিয়েকরতে পারছি না".!!!!!!!!!!!

স্যার কারেন্ট ছিলোনা

 শিক্ষকঃ তুমি হোমওয়ার্ক করে আনোনি কেন?
বল্টুঃ স্যার, লোডশেডিং। তাই আলো ছিলো না ...
স্যারঃ মোমবাতি জ্বালালেই হতো।
বল্টুঃ স্যার, লাইটার ছিলো না...
স্যারঃ লাইটার ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ স্যার, বাবা যে রুমে নামাজ পড়ছিলো ওখানে ছিলো।
স্যারঃ তাহলে.. ওখান থেকে আনলে না কেন?
বল্টুঃ স্যার, আমার ওজু ছিলোনা....
স্যারঃ ওজু ছিলোনা কেন ?
বল্টুঃ পানি ছিলোনা স্যার...
স্যারঃ কেন ছিলো না ?
বল্টুঃ মোটর কাজ করছিলো না!!!
স্যারঃ স্টুপিড !!! মোটরে কি হয়েছিলো?
বল্টুঃ স্যার, শুরুতেই তো আপনাকে বললাম, কারেন্ট ছিলো না।

অর্থ দিয়ে ভালবাসা হয় না।!!!!!

ছেলেটা ক্লাসের 1stboy ছিল ।.....Nishi......মেয়েটা ছিল ওর Classmate.একদিন ছেলেটামেয়েটাকে proposeকরল।ছেলে: আমি তোমাকেভালবাসি...মেয়ে:তো আমি কিকরবো?ছেলে: আমি তোমাকেবিয়ে করতে চাইমেয়ে: তোমার যোগ্যতাকি আছে যে আমায়বিয়েকরবে?ছেলে: আমি ক্লাসের1st boy.পাস করেবেরোবারপরকিছুনা কিছু ঠিকপেয়ে যাবো ।মেয়ে: আমি অন্যকাউকে ভালবাসি ।আর তারমাসিকsalary 45000 টাকা ।তুমি যদি পড়া শেষকরার পর তিন বছরেরমধ্যেতারথেকেবেশি income করতেপারো। তবে আমি তোমায়বিয়ে করবো ।তিন বছর পর ছেলেটামেয়েটার সাথে দেখাকরতেগেল ।আজ সে একজনphysics এর নামকরাscientist.গতকাল ই বিদেশথেকে ফিরেছে ।নির্দিষ্ট জায়গায়মেয়েটা হাতে ফুল নিয়েবসেআছে । আজসে খুব সুন্দর করেসেজেছে ।ছেলেটাকে দেখেইমেয়েটি ছুটে গিয়েতাকেজড়িয়ে ধরল ।খিলখিল করে হাসতেহাসতে বলল --I love u ... will u marryme ...ছেলেটিও মেয়েটিকেশক্ত করে জড়িয়েধরল..আজতার খুবখুশীর দিন...এটাই তোসে চেয়েছিল ।ছেলেটা চোখ দুটো বন্ধকরল,তারপর মেয়েটারকানেকানে বলল—"যে মেয়ে অর্থেরলোভে এতোদিনেরভালবাসা কে ছেড়েচলে আসতে পারেতাকে আমিবিশ্বাসকরিনা....sorry,তোমাকে আমি বিয়েকরতে পারছি না".!!!!!!!!!!!
বিশ্বাস কি.???

বিশ্বাস কি.???

আজকাল একটা কথা বেশি শুনতে হয়,
মানুষকে কেন আমি এত বিশ্বাস
করি ! আচ্ছা, মানুষকে বিশ্বাস
করবো নাতো কাকে বিশ্বাস
করবো ? এখন আবার সবাই বলবে, আগে
একটু দেখো, জানো তারপর বিশ্বাস
করো ! আচ্ছা, এমন কি হয়, আমি
বাজার করতে গেলাম
সবজিওয়ালাকে আগে জানবো,
দেখবো তারপর কিনবো ওনার কাছ
থেকে। কারণ, আমি যদি জানতে
চাই সবজি তাজা কিনা,
সবজিওয়ালা সাথে সাথে বলে
একদম তাজা, তার এই কথাটা
বিশ্বাস করতে হলে তো তাকে
আগে জানতে হবে । রাস্তায়
গাড়িতে উঠবো, চালককে আগে
চিনবো জানবো তারপর গাড়িতে
উঠবো। কারণ, চালক যদি অন্য কথাও
নিয়ে যায় আমাকে। এমন করে
আমরা আমাদের বাকি সব কাজ
করবো ! এখন সবাই আমাকে বলবে
আমার মাথা খারাপ হয়ে গেছে
আমি কি সব ওল্টা পাল্টা বলছি !
এখন আমি বলছি , যখন আমরা
আমাদের কোনো বন্ধুর বা আত্মীয়র
কাছ থেকে শুনি যে তাদের সম্পর্ক
শেষ হয়ে গেছে। তারা কারো
দ্বারা প্রতারিত হয়েছে তখন
আমরা আমাদের মুখুস্ত কিছু কথা
আছে তা বলে দেয় , এত বিশ্বাস
কেন করছো ? আগে একটু দেখে
নিতে পারলে না ! এই কথাটা আমি
নিজেও আমার অনেক কাছের
মানুষদের বলেছি , কিন্তু নিজে যখন
এই বিষয়টার মুখোমুখি হলাম তখন
বুঝতে পারলাম কাউকে উপদেশ
দেয়া আর নিজে পালন করার
মাঝে কি বিশাল পার্থক্য! আমি
যার সাথে সারাজীবন থাকবো
তাকে কেমন করে প্রথম থেকেই
অবিশ্বাস করবো ? আর সবথেকে বড়
কথা, আমি যাকে ভালোবাসি
তাকে কেমন করে অবিশ্বাস করবো ?
কার মনে কি আছে সেটা আমরা
কেউ জানি না, বুঝতেও পারি না।
এখন আবার অনেকে বলবে, কিছু কিছু
ব্যবহার দেখে কিছু কথা শুনলেই বুঝা
যায় মানুষটা কেমন হতে পারে !
আমি বলব এই কথাটা ঠিক না কারন
আমি ১০তলায় উঠবো, ৫তলা উঠার পর
দেখলাম একটা সিঁড়িতে একটু ফাটল,
বা একটু অন্য রকম বাকি সিঁড়িগুলো
থেকে, তাই বলে যদি আমি নেমে
আসি তাহলে কখনও কি আমি
১০তলায় উঠতে পারবো ? আমি যদি
এই সিঁড়িটা পারি দিতে পারি
তাহলে হইত আমার জন্য সামনে
ভালো কিছু অপেক্ষা করছে আবার
খারাপ কিছুও হতে পারে ! কিন্ত
আমাকে তো যেতে হবে ১০তলা
পর্যন্ত । তারপর যদি ১০তলায় ভেঙ্গে
পড়ে তাহলে বুঝতে হবে আমার
কপালে এমন ছিল কিন্ত আমার
বিশ্বাস বা আস্থাকে দোষারোপ
করা যাবে না । একটা মানুষের
সবদিক কখনই ভালো হবে না, তাই
বলে তাকে আর যাই হোক অবিশ্বাস
করা যাবে না। আমরা কখনই মানুষকে
অবিশ্বাস করে সামনে আগাতে
পারব না, কোনো না কোনো
ভাবে ঠিকই বিশ্বাস করি আমরা।
তার জন্য যে বিশ্বাস করে তাকে
আমরা দোষ দিতে পারি না,
তাতে তার মানসিক অশান্তি
আরো বেড়ে যায়, পরে কাউকে আর
বিশ্বাস করতে পারে সহজে। আবার,
নিজের ওপর থেকেও আস্থাটা চলে
যায়।
আমি মানুষকে খুব সহজে বিশ্বাস
করি আর এই জন্য ধোঁকাও খাই বেশি
। কিন্তু তার জন্য আমার কখনই নিজের
ওপর আফসোস হয় না, আফসোস হয় সেই
মানুষটার জন্য যে বিশ্বাসের
মর্যাদা রাখতে পারে নাই, আর সে
তার জীবনে এমন একজনকে
হারালো যে তার মত মানুষের ওপর
বিশ্বাস করেছিলো, আস্থা
রেখেছিলো। যেটা তার মত
মানুষের জন্য পাওয়ার কথা ছিল না,

যৌতুক লোভী ছেলে বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে গেল.

খুব মনোযোগ দিয়ে পড়বেন।
এক যৌতুক লোভী ছেলে বিয়ের জন্য
মেয়ে দেখতে গেল....
মেয়ে তার পছন্দ হল, এরপর
সে মেয়েকে বললো...
ছেলেঃ আপনাকে তো আমার পছন্দ
কিন্তু আপনার বাবা কি আমার
ডিমান্ড পূরন করতে পারবে??
মেয়েঃ কি ডিমান্ড??
ছেলেঃ না মানে আসলে আমার
না আপনি তার এক মাত্র
মেয়ে আপনার খুশির জন্য
তো একটা গাড়ি হলে ভালো হয়।
উনি কি তা পারবেন??
তখন মেয়েটি বললো........
"আমার বাবার তো প্লেন দেয়ার
সামর্থ্য আছে কিন্তু আপনার বাবা'র
কি এয়ারপোর্ট বানানোর সামর্থ্য
আছে??
"যৌতুক লোভীদের এভাবেই লেন্টু
কইরা মাঠের
মাঝখানে ছেড়ে দেয়া উচিত।

ফুলশয্যার রাত।

ফুলশয্যার রাত।
এক গা গয়না পরে, মাথায় আলতো করে ঘোমটা দিয়ে নববধূ ছয় বাই সাড়ে ছয় সাইজের পালঙ্ক পা জড় করে, হাঁটু দুটো নিজের থুৎনির কাছে নিয়ে বসে আছে। অধীর অপেক্ষা, সুদর্শন স্বামী আসবেন।
পাসের ছোট টেবিলে বাদাম মেশান দু গেলাস দুধ রাখা। জানা নেই, বাড়ীর কে এসে রেখে গেছে।
খানিক বাদে স্বামী ঘরে ঢুকে সন্তর্পণে ঘরের দরজা বন্ধ করে, তাতে ছিটকিনি এঁটে ধীর পদক্ষেপে নববিবাহিতা স্ত্রীর কাছে এগিয়ে আসে।
একেবারে কাছে এসে যুবক স্ত্রীর গা ঘেঁষে বসে আর স্ত্রীর ঘোমটা আস্তে করে টেনে খুলে দেয়। স্ত্রীর শ্বাস প্রশ্বাস ঘন এবং দ্রুত হয়ে ওঠে।
আলতো হাতে স্ত্রীর থুৎনি ধরে, মুখটা সামান্য নিজের দিকে তুলে, চোখে চোখ রেখে, স্বামী বলা শুরু করে, “-আজ থেকে আমরা স্বামী-স্ত্রী। বাড়ির সমস্ত বয়োজ্যেষ্ঠ দের সম্মান করবে তাহাতে তুমি তাদের আশীর্বাদ পাবে, ছোটদের আদর ভালবাসা দেবে, সবাকার সংগে ভাল ব্যাবহার করবে, সকাল বিকেল ঠাকুরঘরে গিয়ে মা, ঠাকুমার সংগে ঈশ্বরের আরাধনা করবে, বাড়িতে কথা বলার সময় কক্ষনো কারুর সাথে অপশব্দ ব্যাবহার করবে না...”
হঠাৎ সদ্যবিবাহিত বৌ, পালঙ্ক থেকে নেমে ছুটে গিয়ে দরজার ছিটকিনি নামিয়ে আর হাট করে দরজা খুলে, চেঁচিয়ে, “-আপনারা যে যেখানে আছেন, সবাই তাড়াতাড়ি ঘরের ভেতরে চলে আসুন। এখানে সৎসঙ্গের বাণী সবে শুরু হয়েছে। দেরি করে আসলে আর বাণী ছেড়ে গেলে আমায় পরে দোষ দেবেন না..!!”

                  """""মাইরালা কেউ আমারে মাইরালা"""""

এক ছেলে ও এক মেয়ে দুজন দুজনকে ভিষন ভালোবাসত..

এক ছেলে ও এক মেয়ে দুজন দুজনকে ভিষন ভালোবাসত..

Rebel King Sudipta's photo.
এক ছেলে ও এক মেয়ে দুজন দুজনকে ভিষন
ভালোবাসত...এবং তারা ঠিক করল যে তারা এক সাথে থাকবে...তারপর তারা এক সাথে থাকতে লাগল .
..এই ভাবে তাদের রিলেশন ভালিই কেটে যাচ্ছিল
...তার পর ছেলেটি একটি
চাকরি পেয়ে সেই খবর টা সঙ্গে সঙ্গে
মেয়ে টাকে জানাতে এল কিন্তু তকে ঘুুমতে দেখে সে আয়নার সামনে একটি চিরকুট রখে গেলো..
.কিন্তু মেয়েটি সেটা দেখেও না দেখার ভান
করে বন্ধুদের সাথে পারটি তে চলে যায়.
পর দিন. সকাল বেলা মেয়ে দেখল যে ছেলেটি ফোনে কারো সাথে কথা বলে গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে গেলো...
তখন মেয়েটিও গাড়ি নিয়ে তার পিছু নিল...
এবং সেখানে গিয়ে মেয়েটি দেখল যে
ছেলেটি একটি আংটি আর একটি মেয়ে কে দিচ্ছে তখন
মেয়টি গাড়ি থাকে নেমে গিয়ে দুজন কে চর মারল |
কিন্তু ছেলেটি কিছু না বলে সেখান
থেকে চলে যেতে লাগল ঠিক তখনি
একটি গাড়ি এসে ছেলেটিকে ধাক্কা মেরে চলে যায়....
তা দেখে মেয়েটি দৌড়ে এসে
ছেলেটিকে জরিয়ে ভীষণ কাদতে লাগল .....
তখন ছেলেটি সেই আংটি টি
মেয়েটকে দিয়ে বলল আমি তো আমার বান্ধবীকে রিংটি দেখাচছিলাম..
...............তা সুনে মেয়েটি আরও বেসি করে কাদতে লাগল.....
.
...সব সেসে এটাই বলব যে নিজের পেরমিক/ পেরমিকাকে অন্যকোন ছেলে বা মেয়ের সাথে কথা বলতে দেখে কখন ভুলেও ভেবে বসবেন না যে
সে আপনাকে ঠকাচ্ছে...
সে তার ভাই বোন অনেক কিছুই হতে পারে....
...একটি ভুলে আপনি আপনার প্রিয় মানুষটিকে সারা জীবনের জন্য হারাতে পারেন।.!!!!!!!!!!!

true love never die.!!!!!

''ভালবাসা কি?'

একজন ছাত্র তার টিচারকে জিজ্ঞেস করলো, ''ভালবাসা কি?''শিক্ষক বললো,''আমি তোমার উত্তর দেব,কিন্তু তার আগে তোমাকে একটি কাজ করতে হবে। আমাদের স্কুলের সামনে যে ভুট্টার ক্ষেত আছে তুমি সেখানে যাও এবং সবচেয়ে বড় ভুট্টাটি নিয়ে ফিরে এসো।''''কিন্তু একটা শর্ত আছে, তুমি সবচেয়ে বড় ভুট্টাটি খুঁজ়ে নিয়ে আসবে এবং খুঁজতে খুঁজতে যে ভুট্টাটি পেছনে ফেলে গেছ তা আর নিতে পারবে না''ছাত্রটি মাঠে গেল এবং ভুট্টার ক্ষেতের প্রথম সারিতে খোঁজা শুরু করলো। সেই সারিতে একটা বড় ভুট্টা ছিল কিন্তু সে ভাবলো...হয়তো সামনের সারিতে আরো বড় কোন ভুট্টা তার জন্য অপেক্ষা করছে।পরে,যখন সে মাঠের অর্ধেকের বেশি খোঁজা শেষ করলো তখন বুঝতে পারলো এদিকের ভুট্টাগুলো ঠিক অতটা বড় নয় যেটা সে আগেই খুঁজে পেয়েছিল। ছাত্রটি বুঝলো যে সবচেয়ে বড় ভুট্টাটি সে পেছনেই ফেলে এসেছে এবং এজন্য তার অনুশোচনার শেষ থাকলো না।তাই সে খোঁজা বাদ দিয়ে খালি হাতে টিচারের কাছে ফিরে এল।টিচার তাকে বললো,''....এটাই ভালবাসা....তুমি হয়তো জীবনে কাউকে খুঁজে পেয়েছো,কিন্তু তবু আরো ভাল কাউকে পাওয়ার আশায় যদি খুঁজতেই থাকো,এমন একদিন আসবে যেদিন তুমি উপলব্ধি করবে যে, তোমার জন্য সবচেয়ে ভাল মানুষটিকে তুমি পেছনে হারিয়ে ফেলেছো। তখন আর তাকে ফিরে পাওয়ার কোন উপায় থাকবে না''।

মানুষকে ভালোবাসতে হবে!

শিক্ষক : জীবজন্তুকে ভালোবাসতে হবে। সৃষ্টির সেরা জীব মানুষকে ভালোবাসতে হবে। যে মানুষকে ভালোবাসে না সে মানুষ নয়, পশু।
ছাত্র : স্যার, আপনার মেয়ে কি তাহলে পশু?
শিক্ষক : কেন, আমার মেয়ে পশু হবে কেন?
ছাত্র : না! গত এক বছর যাবৎ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি, কিন্তু এক দিনের জন্যও সে আমাকে ভালোবাসেনি!
একটা কঠিন প্রশ্ন করব

একটা কঠিন প্রশ্ন করব

চাকরির ভাইভায় এক তরুণকে প্রশ্ন করা হল-
প্রশ্নকর্তা : আপনাকে আমি ১০টি সহজ প্রশ্ন করব অথবা কেবল একটা কঠিন প্রশ্ন করব। উত্তর দেওয়ার আগে ভালো করে ভেবে দেখুন, কোন অপশনটা বেছে নেবেন।
তরুণ : কঠিন প্রশ্নের উত্তরটাই দিতে চাই।
প্রশ্নকর্তা : ভালো, শুভকামনা আপনার জন্য। এবার বলুন, কোনটা প্রথমে আসে- দিন না রাত?
তরুণ : দিন প্রথমে আসে, স্যার!
প্রশ্নকর্তা : কীভাবে?
তরুণ : দুঃখিত স্যার, আপনি কথা দিয়েছিলেন, দ্বিতীয় কোনো কঠিন প্রশ্ন করবেন না আমাকে!


কী করে বলব

কী করে বলব

বাইরে থেকে দরজা নক করছে।
ভেতর থেকেঃ কে?
বাইরে থেকেঃ আমি।
ভেতর থেকেঃ আমি কে?
বাইরে থেকেঃ আরে, আপনি কে আমি কী করে বলব?

"ম্যাডাম" বললেন???

একদিন ক্লাসে সকল
ছাত্রছাত্রীর
উদ্দেশ্যে
"ম্যাডাম" বললেন???
তোমরা সবাই আগামী কাল
০৪ টা করে ইংরেজী শব্দ
লিখে আনবে
বল্টু স্কুল
থেকে বাড়িতে যাচ্ছে আর
চিন্তা করছে
ইংরেজী শব্দ।
হঠাৎ সে দেখতে পেলো
.
.
.
.
.
.
১. একটা লোক
একটা ছেলেকে ধমক
দিয়ে বলছে"Stand up" বল্টু
লিখে নিলো তার প্রথম
ইংরেজী শব্দটা।
২. এরপর সে পথের
ধারে একটা "Dustbin"
দেখতে পেলো।
৩. কিছুদুর যেতে যেতে বল্টু
একটা সিনেমার
শুটিং দেখতে পেলো
এবং হিরোইন "Hero"
কে ডাকছে।
৪. হিরো বললো "Oh my darling"
আজ নয় কাল।
.
.
পরের দিন সকালে বল্টু
ক্লাসে আসলো
.
.
.
.
.
এবং ম্যাডাম
জিজ্ঞাসা করলো তোমরা কে কি
ইংরেজী
শব্দ
এনেছো
বল্টু : দাড়িয়ে বলল "Stand up"
ম্যাডাম :
তুমি আমাকে কি মনে কর?
বল্টু : "Dustbin"
ম্যাডাম :
তুমি নিজেকে কি মনে কর?
বল্টু : Hero
ম্যাডাম : এই নগেন বেতন
টা নিয়ে আসো তো?
বল্টু : "Oh my darling" আজ নয়
কাল।
👅👅👅

_______RIDOY_____

ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ

এক ভদ্রমহিলা ও সিনেমা হলের ম্যানেজারের মধ্যে ফোনালাপ-
মহিলা : হ্যালো। কোন ছবি চলছে?
ম্যানেজার : আই লাভ ইউ!
মহিলা : (রেগে গিয়ে) ইডিয়ট।
ম্যানেজার : এটি গত সপ্তাহে চলছিল।
মহিলা : (আরো রাগান্বিত হয়ে) ননসেন্স।
ম্যানেজার : এটি আগামী সপ্তাহে চলবে!

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে

যুক্তিবিদ্যার ক্লাস চলছে-
শিক্ষক : আমি টেবিল ছুঁয়েছি, টেবিল মাটি ছুঁয়েছে, সুতরাং আমি মাটি ছুঁয়েছি। এভাবে একটি যুক্তি দেখাওতো।
ছাত্র : আমি আপনাকে ভালোবাসি, আপনি আপনার মেয়েকে ভালবাসেন, সুতরাং আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি!

যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে

যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে

শফিক সাহেব: আমি আগামী মাস থেকে যৌতুকবিরোধী আন্দোলনে নামব। কী বলেন?
রফিক সাহেব: কেন, এ মাসে নামবেন না কেন?
শফিক সাহেব: এ মাসে আমার ছেলের বিয়ে আর আগামী মাসে মেয়ের বিয়ে তো, তাই!
বারোটা বাজবে

বারোটা বাজবে

এক ছাত্র পরীক্ষার হলে বসে প্রশ্নপত্র নিয়ে বেশ অস্থির হয়ে বিড় বিড় করছে-
শিক্ষক: কী ব্যাপার তুমি খাতায় না লিখে বসে বসে উসখুস করছ কেন?
ছাত্র: স্যার, প্রশ্ন যে রকম কঠিন এসেছে লিখতে আমার বারোটা বাজবে।
শিক্ষক: তাতে কি এখন তো এগারোটা বাজে!
অসুখটা আসলে মানসিক

অসুখটা আসলে মানসিক

ডাক্তার: চিন্তার কিছু নেই। আপনার চাচার অসুখটা আসলে মানসিক। উনি মনে করেন উনি অসুস্থ, আসলে তা নয়।
কিছুদিন পর রোগীর খবর নিতে ফোন করলেন ডাক্তার।
ডাক্তার: কী অবস্থা আপনার চাচার?
রোগীর আত্মীয়: খুবই খারাপ! উনি মনে করেন, উনি মারা গেছেন!
সিনেমার বিয়ে এবং বাস্তব বিয়ে

সিনেমার বিয়ে এবং বাস্তব বিয়ে

দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে কথা হচ্ছে -
বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়!
বল্টু ও তার বন্ধু

বল্টু ও তার বন্ধু

তিন বন্ধু মিলে জঙ্গলে হাঁটতেছে ৷ হঠাৎ তাদের সামনে একটা পরী এল
পরী : তোমরা একটা করে ইচ্ছার কথা বল , আমি তোমাদের সেই ইচ্ছা পূরণ করে দেব৷
বন্ধু ১ : আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর বানিয়ে দাও ৷
পরী : দিলাম ৷
বন্ধু ২ : আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে হ্যান্ডসাম ছেলে বানিয়ে দাও ৷
পরী : দিলাম ৷
বল্টু : এই দুইজনকে আগের মত করে দাও!!
কাল এনে দেবো

কাল এনে দেবো

পচাদা নিজের দোকানের নতুন কর্মচারি বান্টাকে বলল "আমি বাড়ি থেকে আসছি, কোন খদ্দের ফেরাবি না। যা চাইছে তা দোকানে না থাকলে অন্য কোম্পানির কিছু একটা দিয়ে বলবি আজকের মত চালিয়ে নিতে, কাল এনে দেবো"।
খদ্দের : ভাই টয়লেট পেপার আছে ?
বান্টা : না দাদা, শিরিষ কাগজ আছে, আজকের মত চালিয়ে নিন, কাল এনে দেবো।
দোকান খোলা

দোকান খোলা

তন্ময় : তোর ছোট ভাইটা এখন কী করছে ?
রাফি : কিছুদিন আগে একটা কাপড়ের দোকান খুলেছিল, এখন জেলে আছে।
তন্ময় : কেন ?
রাফি : কারণ ও দোকানটা খুলেছিল হাতুড়ি দিয়ে...দরজা ভেঙে !

সবাই বাথরুমে গান গায়

সবাই বাথরুমে গান গায়

প্রথম বন্ধু : জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধু : বলিস কী, স-বা-ই?
প্রথম বন্ধু : সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধু : তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধু : দূ-র-র, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই!
jocks

jocks

এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদের জিজ্ঞেস করেন - এমন জিনিসের নাম বল তো যা ভিন্ন ভিন্ন নামে পরিচিতি হয় ।
ছাত্র - চুল
শিক্ষক - কিভাবে ?
ছাত্র - মাথায় আমরা বলি চুল , চোখের উপরে থাকলে বলি ভ্রু, ঠোটের উপরে থাকলে বলি গোফ , গালে ও চিবুকে থাকলে বলি দাড়ি । বুকে থাকলে বলি লোম এবং ……
শিক্ষক - সাবধান আর নিচে নামিস না !!!

Kategori

Kategori