"আমি তোমার কে ?"

১। অনেক ব্যথা লুকিয়ে
থাকে এই
কথায় ☞ "ঠিক আছে,, its ok"
.
২। অনেক চাওয়া লুকিয়ে
থাকে এই
কথায় ☞ "থাক লাগবে না ।"
.
৩। অনেক আবেদন লুকিয়ে
থাকে এই
কথায় ☞ "তোমার ইচ্ছা ।"
.
৪। অনেক জানা লুকিয়ে
থাকে এই
কথায় ☞ "আমি কিছু জানি
না ।"
.
৫। অনেক সাহায্য প্রার্থনা
লুকিয়ে থাকে এই কথায় ☞
"আমার
ক্ষতি হোক, তাতে তোমার
কি ?"
.
৬। অনেক ভালোবাসা
লুকিয়ে
থাকে এই কথায় ☞ "আমি
তোমার
কে ?"

একটা নতুনবয়ফ্রেন্ড পেয়েছি.!!!!!

একটা নতুনবয়ফ্রেন্ড
পেয়েছি, যে তোমার
থেকে সুন্দর, স্মার্ট এবং ভালো । তাই তুমি
আমাকে আমার ছবিটা
ফেরত পাঠাও। . . .
,
,
,
,
,
ছেলেটা তাকে ৫০টা
মেয়ের ছবি পাঠায়
দিলো, আর বললো, . . . . .
. . . . . . . . . . . . . ............... .
ডার্লিং, আমি তোমার
চেহারা ভুলেগেছি,
তুমি দয়া করে তোমার
ছবিটা খুজে বের কর,
তারপর বাকি ৪৯টা
ছবি আমাকে ফেরত
পাঠাও.....।।


সেলফি রোগের ভয়াবহতা.!!!!!!!!!

সেলফি রোগের ভয়াবহতা যুব সমাজ বিশেষ করে
নারী সমাজের উপর মহামারি আকারে ছড়িয়ে
পড়েছিলো।
কিন্তু এই রোগের সমাধান হতে না হতেই জাতি আজ
এক নতুন রোগে আক্রান্ত- Coc বা Clash Of Clans রোগ। ইহা
বায়ুবাহিত বা পানিবাহিত কোনো রোগ নয়, ইহা
মোবাইল বাহিত রোগ। এন্ড্রয়েড নামক ভয়াবহ
ভাইরাসের মাধ্যমে এই রোগ খুব দ্রুত সকলের মাঝে
ছড়িয়ে পড়ছে। যুব সমাজ আজ মদ-গাঁজা ছেড়ে এই
নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ছে।
.
এই রোগে আক্রান্ত ব্যাক্তির লক্ষণ সমূহ-
১- আক্রান্ত ব্যক্তি মোবাইল সোজা না ধরে
সবসময় মোবাইল বাঁকা করে রাখে।
২-অন্যান্য আঙ্গুলের তুলনায় দুই হাতের বৃদ্ধা
আঙ্গুল সবচেয়ে বেশি সচল থাকে।
৩- ফ্যামিলি থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করে আর
সবসময় তাকে চিন্তিত মনে হয়।
৪- আক্রান্ত রোগী এলিয়েনের ভাষায় কথা বলা
শুরু করে। ভিলেইজ, এটাক, ওয়ার, স্টার, ডোনেট,
ক্ল্যান, TH, CC, Distroy, Loot এরকম
উদ্ভট টাইপসের কথা বলা শুরু করে।
৫- কেও তার মোবাইল ধরলে রোগী খেচকায় উঠে।
৬- আক্রান্ত ব্যক্তি গার্লফ্রেন্ড ছাড়তে রাজি
আছে কিন্তু হাত থেকে মোবাইল নয়।
৭- গার্লফ্রেন্ডের সাথে ব্রেকাপের পর এরা
কান্না বা সুইসাইড করে না,বরং খুশি হয়ে বন্ধুদের
ডেকে এনে বাড়িতে বার-বি-কিউ পার্টি করে।
.
এই রোগের প্রতিষেধক আজ পর্যন্ত আবিষ্কার
হয়নি। যার কারণে আমাদের সবাইকে এই মহামারি
থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।
আমাদের সকলের উচিত এই রোগের কুফল সম্পর্কে
সকলকে সচেতন করে তোলা। দরকার হলে দফায়
দফায় বৈঠক চলবে, কিন্তু তার আগে আমি ৩ লাখ
টাকার একটা Loot দিয়ে আসি! ট্রুপস সব রেডি
হই গেসে........!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

‎ডিজিটাল_বউ‬ রচনা.!!!!!!!!

এবার বৌ এর রচনা
‪#‎ডিজিটাল_বউ‬ রচনা. মার্কস ২০.
সময় ১ঘন্টা.
.
মেয়েরা পড়া নিষেদ. .
বউ একটা গৃহপালিত
প্রানী.
এদের ২টা পা,,২টা
হাত,,২টা
চোখ,,আর ১টা
বুদ্বিহীন মাথা আছে.
.
চাপাবাজিতে এরা 5g
ইন্টারনেটের
চেয়ে ফাস্ট.
পাশের বাড়ির ভাবীর
সাথে এদের
চাপার তুলনা হয়না.
.
টিবি সিরিয়াল স্টার
জলসা এদের
কাছে কেএফসিতে
মুরগীর কাবাবের
চেয়ে অনেক দামী|
রাতে স্টার জলসা
দেখবে R দিনে
শাশুরির সাথে যুদ্ব
করবে.
.
হাজবেন্ড একটু দেরী
করে বাসায়
ফিরলে, হাতে কাছে যা
পাবে
হাড়ি পাতিল
বালিশ সব
হাজবেন্ডের গায়ে ছুড়ে
মারবে|
আর বলবে,,তুমি জানো
আমার জন্য
কতো ডাক্তার
ইন্জিনিয়ার
এসেছিলো. কলেজে
কতো ছেলে
আমাকে প্রেম পত্র
দিয়ে
ছিলো.পাড়ার সব ছেলে
আমার জন্য
পাগল ছিলো. বাবা
তোমার মত ১টা
গাধার কাছে আমাকে
বিয়ে দিলো.
.
চন থেকে নুন কম বেশী
হলে,,কথা কথায়
বাপের বাড়ির চলে
যাওয়ার
আল্টিমেটাম তো
আছেই.
.
একটা কথা বার বার
বলে. তা হলো
তোমাকে বিয়ে করে
আমার জীবনটা
শেষ .
তারপর কাঁদবে আর
নারী নির্যাতন
মামলা করার হুমকি
দিবে||


মজার জোকস """"!!!!!!////'’'''


প্রথম বন্ধু : পরীক্কায় ফেল করেও তুই এভাবে হাসতেছিস কাহিনী কী
দিতীয় বন্ধু : শতভাগ পাসের যুগে ফেল করেছি বলেই ডজনখানেক টিভি চ্যানেল আমার ইনটারভিউ নিয়া গেছে। পাস করলে এই সুযোগ পাইতাম?

মোবাইলে কল করার ইতিহাস:-

মোবাইলে
কল করার ইতিহাস:-
Original Call History, *
ছেলে থেকে ছেলে=
00:00:05
*
ছেলে থেকে বাবা=
00:02:05
*
ছেলে থেকে মা=
00:10:05
*
ছেলে থেকে অন্যান্য=
00:05:07
*
ছেলে থেকে মেয়ে/প্রেমিকা=
01:45:02
*
কিন্তু,
মেয়ে থেকে ছেলে/প্রেমিক=
00:00:00 /miss call
*
*
কথাটি কি সত্যি?


কবিতার ডায়রী



এই জীবনের যত চাওয়া,
সবই যেন শুধু তুমি।
তোমায় নিয়ে সপ্ন দেখি,
জানে শুধু অন্তরযামী।।
বাচতে চাই বাকী জীবন,
তোমার ভালবাসায় এই আমি।

প্রথম যখন দেখেছি,
চোখে চোখ রেখেছি।
তখন থেকে যত দেখি,
তোমায় আরো ভালো বাসি।
তুমি আমার এজীবনে,
হয়ে গেলে সবচেয়ে দামী।
তোমার হাতে হাত রেখেছি,
মনের কথা সব বলেছি।
তোমার কোলে মাথা রেখে,
আকাশ পানে চেয়ে ভাবি।
প্রনয়ের ই মিষ্টি ছোয়ায়,
নতুন জীবন পেলাম আমি।!!!!!!!!!!!!!

**একটা রোমান্টিক গল্প::


মেয়ে:আমি যদি পড়ে যাই,তাহলে কি তুমি আমাকে
তুলবে?
ছেলে:না!!
মেয়ে:আমি যদি দুঃখ পেয়ে কান্না
করি,তাহলে কি
তুমি আমার চোখের জল মুছে দিবে??
ছেলে:না!!**
মেয়ে:আমাকে দেখতে যদি কখনো
খারাপ
লাগে, তাহলে কি আমায় ভালোবাসবে?
ছেলে:নাহ!!**
মেয়ে:যাইহোক!!সত্য কথা গুলো বলার
জন্য
ধন্যবাদ!
ছেলেটি তখন মেয়েটিকে বুকে
টেনে নিয়ে
বলল:
তুমি পড়ার পর আমি তোমাকে তুলবো না,
কারণ তুমি পড়ার আগেই আমি তোমাকে
ধরে
ফেলব*** তুমি কষ্ট পেয়ে কাদলে
কখনও
তোমার চোখের জল মুছবো না,
কারণ,, আমি
তোমাকে কখনও কষ্ট ই পেতে
দিবো না!!
আর তোমাকে দেখতে খারাপ লাগলে
তোমাকে
ভালোবাসবো না, কারণ ওই সময় কখনই
আসবে না!
তুমি সব সময় ই আমার কাছে সুন্দর****
আমি তোমাকে অন্য সব কিছুর চেয়ে
বেশি
ভালোবাসি সর্বদা এবং সবসময়******


গরীব ছেলের ভালবাসার গল্প।!!!!

অভি ছিল গ্রামেরএক ছেলে।বাবা হ্মেতে কাজকরে এবং তার টাকাতেইকোনোমতে তাদের সংসার চলে।অভিই ছিল তারবাবা মার একমাত্রসপ্ন যে ছেলে বড় হয়ে মানুষের মতমানুষহবে।যতকষ্টই হক-ছেলেকে কোলকাতায়পাঠালো,কলেজে ভর্তির জন্য।অভি এবারএস.এস.সি দিয়ে কলেজে কোনোমতে ভর্তি হল।ঠিক ভাবেই পড়াশুনা চলছে।ঠিকমতো কলেজে ও আসছে।একদিন ক্লাস চলছিল,অভি সামনে সিটে বসে মনোযোগসহিত স্যারের কথা শুনছিল।হঠাত্ পিছন হতে একটাকাগজের ঢিলতারশরীরে লাগে,সে পিছনে তাকিয়েদেখে একটি মেয়ে তারদিকে খিলখিল করে হাসছে।তো ক্লাস টাইমে সে কিছুবললো না,এবং ছুটি শেষে ছেলেটিমেয়েটাকেজিজ্ঞেসকরলঅভি-এইমেয়ে তুমি আমায় তখন ঢিলদিছিলেকেন?তমা-মন চাইছে তাইঅভি-মানে?তমা-কেনযেন মনে হল,তুমায়একটা ঢিল ছুড়ি তাইদিছিঅভি-ও আচ্ছা।আমারও এখন মনচাচ্ছে এই কলম টা দিয়ে তুমারনাকটা ফুটো করে দেই?তমা-কি বল্লা তুমিএভাবে তর্ক করতে করতে তারা হঠাতথেমে যায়,এবং দুজন দুজনেরদিকে অপলোকভাবেতাকিয়ে থাকে।কোনোকিছু আরনা বলে ছেলেটা সরাসরি বাড়িতে চলেযায়।হঠাতরাতে ঘুমোনোর সময়অভি ভাবছে মেয়েটা আমারদিকে এভাবে তাকাবে কেন?তার যেন কেমন ফিল হচ্ছে।তারপরের দিনকলেজেমেয়েটাকে দেখে অভিরখুব ভাল লাগে এবং মনে মনে তমারজন্য ভাললাগা হতে ভালবাসারপাহাড়তৈরি হয়।তমাএকদিন ক্যাম্পাস এবসেআছে,এবং অভি তাকে দেখে তারকাছে যায়, আর মনে মনে ভাবে মনেরকথাটাআজ তমাকে বলতেই হবে।বুক ভরাসাহস নিয়েঅভি তমারসামনে যায়অভি-তোমায় এক্টা কথা বলার ছিল।তমা-হ্যা বল!কি বলবে?অভি-না যদি তুমি আবার রাগ কর?তমা-রাগ করব না এবার বল?অভি-আমিনা সত্যি তোমায়ভালবেসে ফেলেছিতমা-আরে বুদ্দু একথা,,আমিও তোমায়প্রথমেযেদিনকলেজে দেখছি সেইদিন ই ভাললেগেছিল,,বাট তুমি বুজতে চাও নি।অভি-সর্গ সুখের একহাসিদিয়ে বলে ওআচ্ছা তাই.তো বলনি কেন?তমা-তুমিবলবে বলে!অভি-ঠিক আছে,চলআমরাকালকে বটতলায় দেখা করি।তমা-আচ্ছা।পরের দিন।আকাশে বজ্রের ডাক।খুবঅন্ধকার।তবু অভি যায়এবং গিয়ে দেখে তমা নীল শাড়ি পরেখুবসুন্দরী সেজে বসে আছে।অভি ত তাকে দেখেই 'থ'আজ নাতুমায় অনেক সুন্দর লাগছে।দুজনেখুব রোমান্টিকভাবে কথা বলছে।মুহুর্তেই বৃস্টি চলে আসে।তমা অভিকে খুব শক্তকরেজড়িয়ে ধরে,এবং ভালবাসারসর্গসুখ উপলব্দি করে।এভাবেই চলছিল তাদের ভালবাসা।এদিকে তার বাবা মা চিন্তা করে ছেলেটাকোলকাতায়গিয়ে কি করছে ঠিকমতপড়াশোনা করছে কিনা!অভির বাবাখুব কস্টে তারসাথে যোগাযোগকরে এবং জানতেচেয়েছিললেখাপড়া ঠিকমত চলছে কিনা?অভি-হ্যা বাবাসব কিছুই ঠিক আছে।তুমি কোনোচিন্তা করো না।কিন্তু অভিছিল পুরুপুরি ভাবেই তমারপ্রতি আসক্ত।কিনতু তমা ইদানিং কার সাথে যেনফোনে কথাবলে,এটা অভি জান্ত না।অভি লহ্ম্য করছে তমা কিছু দিনধরে কলেজে অাসছে না।অভি প্রায় অস্থির কি হচ্ছে এসব!খুব কষ্টে তার বান্দবির হতে তমারনাম্বার নিয়েতাকে ফোনদেয়.কিন্তু ফোন টা রিসিভ হয় না।এদিকে অভি প্রায় পাগলের মতঅবস্থা, কারণ সে যে তমাকে খুবভালবেসে ফেলেছে।অনেক বার ট্রাই করার পরফুনটা রিসিভহয়।রিসিভ হওয়া মাত্রই অভি বলা শুরুকরে- তুমি কেমন আছ?কি হইছে তোমার?কলেজে আসছো না কেন?আমি যে তোমায় অনেকভালবেসে ফেলেছি!কিন্তু দূর্ভাগ্য বসত ফোন টা ধরেছিলতমার বাবা।সব কথাশুনে তমার বাবা কিছুনা বলেইফোনটা কেটে দেয়।২দিন পরঅভি প্রায় পাগলের মত অবস্থ।সে এখনো বুজতে পারিনি ফোনটা যে তার বাবায় ধরছিল।অভি ভাবেহয়ত খুব বড় সমস্যা।তাই সে তমারবাড়িতে সরাসরি চলে যায়।যখন বাড়ির কাছে যায় -গিয়েদেখে তমা তাদের বাগানবাড়িতে বসে আছে।অভি তারাতারি তার কাছে যায়এবং গিয়েই বলে -আমি তোমায়সেদিন কতকথা বললামফোনে,তুমি কোনো উত্তর না দিয়েইফোনটা কেটেদিলে কেন?তমা-মানে?তুমি আবার কখন ফোনদিছ?মিথ্যে বলছ কেন?অভি-সত্যি বলছি!তুমি কোনোকথা না বলেই ফোনকেটে দিছেলে?তমা-যাই হক-তুমি এখানে এসেছো কেন?অভি-মানে?আমি তোমায়ভালবাসি,,আর আমার ভালবাসারকাছে আমি আসবো না?তমা-হঠাতকরেইবলে ওঠে আমি তোমায়ভালবাসি না,তুমি এখানথেকে চলেযাওএকথা শুনেঅভির মাথায় যেন ৭আসমান ভেংগে পড়ল,কি বলছএসব?তুমি কি আমায়ভালবাস না?তমা-না বাসি না,আপনি এখানথেকে চলেযান?তার মানে তুমি এতদিন আমারসাথে ছলনাকরছ?কেন তুমি আমার সাথে এরকম করলে?আমি কোণো দিন তুমারসাথে ভালবাসার অভিনয় করি নি?এভাবে তর্ক করতে করতে হঠাত পিছনহতে খুবজোড়ে একটা আঘাতকরে অভির মাথায়।সাথেসাথে সে রক্তাত্ত অবস্থায়পিছে তাকিয়ে দেখে একজনলোক!তমা সাথে সাথেইবলে ওঠে বাবাতুমি ওকে এভাবে কেনমারলে?ভাল ভাবেই বললেই ত ও চলে যেত!অভি আর সেখানেএক মুহুর্ত ও নয়,রক্তাত্ত মাথা হাতচেপে ধরে কোনোমতে সেখানহতে বাড়িচলে যায়তার অবস্থা একদম মরার মত।কিছু পাড়ারলোকেরা তাকেদেখে হাসপাতালে নিয়ে যায়।২দিন পর-সে কিছুটা সুস্থহয়েবাড়ি চলে আসে এবং ভাবে আজকেইসে তমার সাথে লাস্ট দেখা করবে।সেএকটি চিঠি লিখে এবং এটা নিয়েপাগলেরমত দৌরে তমার বাড়িরদিকেআসছেবটতলা দিয়েই তাদেরবাড়িতে যেতে হয়।যখনি সেবটতলার কাছে আসে -হঠাতএক্টি গাড়ি সাথে তার মাথার প্রচন্ডধাক্কা লাগে এবং সাথেসাথেইসে পরোপারে চলে যায় এ নিসঠুরদুনিয়ার মায়ার বন্দনছিন্ন করেরক্তাত্ত দেহ টা রাস্তারপাশে দেখে অনেক লোকজনজড়ো হয়ে যায়কান্নায় ভেংগে পড়ে সবারনয়নলাশ সনাক্ত করারজন্য মানুষ তারপকেটে হাতদিয়ে দেখে কোনোপরিচয় পত্রআছে কি না!হঠাত্ তার সেইলেখা চিঠিটাপাওয়া যায়-এবং সেখানে লিখা ছিল আমি ত তোমায়অনেকভালবেসেছিলাম,তুমি চাইলে আমার এ কলিজা টুকুওতুমায় দিয়ে দিতাম।তুমি কেন আমারসাথে ভালবাসার অভিনয় করলে?কি অপরাধছিলআমার?এই চিঠিটা পাওয়ার পর তুমি আমায়হ্মমা করে দিও,হয়ত তোমার সামনেআরকোনো দিন ইআসবো না.জানিনা হয়তপরোপারের ডাক এসে গেছে আমারজন্য।তুমি ভাল থেকো, সুখে থেকো।ইতি,অভিএভাবেই শেষ হয় এক গরীর ছেলেরভালবাসারগল্প।

ভুল মানুষের প্রেমে পড়া ছেলে মেয়েগুলি একসময় বাঁচতে শিখে যায় ঠিকি ��তবে হাসতে ভুলে যায়.

প্রেমে পড়াটা অবশ্যই ভালো। তবে
ভুল মানুষের প্রেমে পড়া ভালো নয়।
আমরা অনেক সময় ভুল করে, ভুল মানুষের
প্রেমে পড়ে যাই। আর শুধু সুধুই কষ্ট পাই
.
আসলে এ পৃথিবীর মানুষ গুলো খুব অদ্ভুত!
কখন যে কি করে বুঝায় যাই না। আর এই
মানুষ গুলো এতো বেশি নিষ্ঠুর যে
এরা মন নিয়ে খেলতে খুব বেশিই পছন্দ
করে।
.
মানুষ হিরা ভেবে কাচের পিছনে
দূরাচ্ছে! আর যখন ধোঁকা খাচ্ছে তখন
নিয়তিকে দোষ দিচ্ছে!
.
আপনি সত্যি মন থেকে কাউকে
ভালোবাসবেন। তখনি সে আপনাকে
অবহেলা করবে!
"জানি এটাই সত্যি কথা।
তবুও মানুষ এই ভুলটাই বার বার করে! করুন
পরিনতির কথা না ভেবে, ভুল
মানুষকে ভালোবেসে ফেলে।।
মানুষটা তার জীবনে আসবেনা
জেনেও আরো শক্ত করে বুকে টেনে
নিতে চায়।
.
actually ভুল মানুষের প্রেমে পড়া
ছেলে মেয়েগুলি বোকা নয়। ওরা শুধু
ক্ষনিকের জন্য বোকা হয়ে যায়। ওরা
বিশ্বাস করতে চায় মানুষটা একদিন
তাকে বুঝবে এবং আবার তার জীবনে
ফিরে আসবে কিন্তু না ওই
মানুষটা আর কখনোইই ফিরে আশে না
কারন তুচ্ছ জিনিসের প্রতি
মানুষের কোন আগ্রহ কাজ করেনা ��
.
ভুল মানুষের প্রেমে পড়া ছেলে
মেয়েগুলা, কষ্ট পেতে পেতে একটা
সময় কেলান্ত হয়ে যায়। তাদের
পৃথিবীটা কেমন যেন নীরব হয়ে যায়।
কোথাও কোন আলোর দেখা পাওয়া
যায়না। যেদিকে তাকায়
চারিদিকে সুনসান নীরবতা আর
অন্ধকার... গাঢ় অন্ধকার��
.
ওরা নিজের মাঝেই নিজে বিলীন
হয়, হারিয়ে যায়। কোন কিছুতেই যেন
ওদের কোনো আগ্রহ নেই একটু একটু
করে সকল চাওয়া,পাওয়া, আকাঙ্খার
শেষ হয়ে যায়! ওরা আর কোন
কিছুতেই অবাক হয় না,চমকে উঠেনা
যেনো এমনটাই হবার কথা ছিল আর
এভাবে কষ্ট পেতে পেতে তারা খুব
নীরব হয়ে যায়। ভালো লাগার
অংশগুলো কমে আসে এবং রঙিন স্বপ্ন
ধূসর হতে থাকে।
.
তখন মানুষটা একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে
যায়! আর নিজের মধ্যে একটা জগৎ গড়ে
তোলে।
সেই জগৎটার নাম: একাকিত্বের জগৎ
.
একাকিত্বের অনুভূতি গুলো কখনো
বিস্বাস ভাঙ্গে না। কখনোই অভিনয়
করে না
.
সেই মানুষ গুলো একটা সময় খুব বেশি
আবেগী হয় পরে। কিন্তু বাস্তবে
আবেগের কোনো দাম নেই ! তাই
তারা নিজের অনুভূতি গুলো প্রকাশ
করে না! যদি খুব বেশী কষ্ট পায় তখন
নিরবে কাঁদে
.
আসলে ভুল মানুষের প্রেমে পড়া
ছেলে মেয়েগুলি একসময় বাঁচতে
শিখে যায় ঠিকি �� তবে হাসতে
ভুলে যায়.

Kategori

Kategori